আমাদের দেশে চিনা, কাঠ ও কাজুবাদাম বেশি পাওয়া যায়। চিনা বাদাম সহজলভ্য হওয়াই আমরা প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারি।
ত্বকের উজ্জ্বল বাড়ায়
বাদাম স্বাস্থ্য-ত্বকের বন্ধু। বাদামে উপস্থিত মনোস্যাচুরেটেড অ্যাসিড ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে ও ত্বকে উজ্জ্বলতা নিয়ে আসে।
হার্ট ভালো রাখে
হার্টের জন্য বাদাম খুবই উপকারী। বাদামে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং মিনারেল থাকে। যা হার্ট অ্যাটাক এবং হৃদযন্ত্রজনিত অন্যান্য সমস্যা কমিয়ে দেয়। বাদামে ট্রিপটোফ্যানও থাকে যা ডিপ্রেশন কমাতেও সাহায্য করে।
দেহকোষ বাড়তে সাহায্য করে
বাদামে প্রোটিন ভরপুর থাকে। যা কি না দেহকোষের বাড়াতে সাহায্য করে। শিশুদের বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বাদামের ভূমিকা অনেকটা। এর মধ্যে দুধের গুণাগুণও থাকে অনেকটা। তাই কেউ যদি দুধ খেতে না পারেন সেক্ষেত্রে বাদাম বিকল্প হতে পারে।
রোগ-প্রতিরোধ
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা জোরদার করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ‘সি’ বাদামেও পাওয়া যায়। যা শীতে সর্দি-কাশির মতো সমস্যা প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন বাদাম খেলে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী এবং শরীরের ভেতর থেকে শক্তিশালী হয়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
বাদাম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও অনেকটা সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ খনিজ দ্রব্য। এই খনিজ উপাদানটি ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, মেটাবলিজম, কোষে ক্যালসিয়াম শোষণ এবং ব্লাডসুগার কমাতে সাহায্য করে। স্টাডিতে দেখা গেছে ২১ শতাংশ ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে বাদাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২৪
এএটি