ওজন কমাতে আমরা কত কিছুই না করি। দিন-রাত জিমে গিয়ে শারীরিক কসরত করে ঘাম ঝরান অনেকে।
সম্প্রতি একটি গবেষণা থেকে দেখা গেছে, যারা এই ডায়েট মেনে চলেন, তাদের মধ্যে হৃদযন্ত্র এবং শিরা-ধমনীর অর্থাৎ কার্ডিওভাসকুলার রোগের বাড়বাড়ন্ত দেখা যাচ্ছে।
এদিকে পুষ্টিবিদরা বলছেন, সবকিছুরই তো ভালো-মন্দ থাকে। সেগুলো জেনেই এই পদ্ধতির ওপর ভরসা করা উচিত। তাছাড়া ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং সবার উপযুক্ত নয়। তাই পুষ্টিবিদদের পরামর্শ ছাড়া ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করা উচিত নয়। এটি শুরু করার আগে যে বিষয়গুলো আপনার মাথায় রাখতে হবে, চলুন তা জানি-
উপোসের সময়সীমা
প্রত্যেক দিন উপোস করার সময়সীমা যেন নির্দিষ্ট থাকে। একদিন একটু কম সময় হলো বলে অন্যদিন ১৮ ঘণ্টা উপোস করে ফেললে কিন্তু হবে না। খাবার খাওয়ার সময়সীমা যেমন নির্দিষ্ট, তেমন উপোস করার সময়ও যেন ঠিক থাকে।
খাবার খাওয়ার উইন্ডো
দেহের ওজন কমাতে কম ক্যালোরির খাবার খাওয়াই ভালো। যে খাবারে ফাইবারের পরিমাণ বেশি, তা-ও ডায়েটে রাখা যেতে পারে।
পর্যাপ্ত পানি পান
যে ধরনের ডায়েটই করুন না কেন, বিপাক হার ভালো রাখতে হলে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। শরীর হাইড্রেটেড থাকলে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং সংক্রান্ত অনেক বিপদই এড়ানো সম্ভব।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৪ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০২৪
এএটি