ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়ম করে শরীরচর্চা করেন। নাকের ডগা দিয়ে পছন্দের খাবার ঘোরাঘুরি করলেও চেয়ে দেখেন না।
১. কিছু খাওয়া বা পান করার পর
খাবার পরিপাকের জন্য যেটুকু সময় দেওয়া প্রয়োজন, সেটুকু সময় ব্যয় না করলে সঠিকভাবে ওজন পরিমাপ করেও কোনো লাভ হবে না। খাওয়ার আগে বা পরে ওজন মাপলে কমবেশি হবেই।
২. ঋতুস্রাব চলাকালীন
শরীরে হরমোনের হেরফের হলেও ওজনে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। প্রতি মাসে ঋতুচক্রের সময়ে শরীরে ফ্লুইডের পরিমাণ বেড়ে যায়। যার ফলে ওই সময় ও তার আশপাশের ওজন এক থেকে দুই কেজি বেড়ে যেতে পারে।
৩. শরীরচর্চা করার পর
জিমে বেশ খানিকক্ষণ শরীরচর্চা করার পরেই ওজন মাপলে খুশি হবেন। কারণ শরীর থেকে ঘাম বেরিয়ে গেলেও ওজন সাময়িকভাবে কমে যাবে। একই রকম পরিবর্তন হবে মল-মূত্র ত্যাগ করার পরও।
৪. ঘুম থেকে ওঠার পর
ঘুম থেকে ওঠার পর শরীরে হরমোনের নানা রকম হেরফের হয়। যার ফলে সঠিক ওজন নেওয়া যায় না। সকালে ওজন মাপতে বলা হলেও তা ঘুম থেকে ওঠার পর পরই না করাই ভালো।
৫. ঘুরে বেড়িয়ে এসে
ঘুরতে গিয়ে তো আর ডায়েট মেনে খাবার খাবেন না। ভালো-মন্দ খাওয়া-দাওয়া হবে। যার প্রভাব পড়বে ওজনের ওপর। ঘুরে বেড়িয়ে আসার পরেই ওজন মাপলে কিন্তু মন খারাপ হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৯ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪
আরবি