ঢাকা, শনিবার, ১৩ পৌষ ১৪৩১, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

লাইফস্টাইল

টিভি কিউ : নির্বাচিত অনুষ্ঠান ২০ আগস্ট শুক্রবার

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০২৮ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১০

এটিএন বাংলা
রাত ০৯টা ২০ মিনিট ॥ ইয়ুথ ম্যাগাজিন : বিবিসি বাজ ॥ উপস্থাপনা: আজরা মাহমুদ ও হাসিব জুবেরী শিহান।

রাত ১১টা ॥ ধারাবাহিক নাটক ‘অচেনা মানুষ’ (২৯ পর্ব) পরিচালনা : রিপন নবী।

অভিনয়ে : আফরোজা বানু, গাজী রাকায়েত, কুমকুম হাসান, শামস সুমন, তমালিকা, অপূর্ব, সোহানা সাবা, আলিফ করভী মিজান প্রমূখ।

১১টা ৩০মিনিট ॥     ধারবাহিক নাটক : আমাদের সংসার’ (৩১ পর্ব)॥ রচনা ও পরিচালনা : ইদ্রিস হায়হার। অভিনয়ে : রাইসুল ইসলাম আসাদ, দিলারা জামান, তুষার খান, হাসান মাসুদ, দিতি, রোকেয়া প্রাচী, আফরোজা বানু, সোহেল খান, লুৎফর রহমান জর্জ, রহমত আলী, ফারুক আহমেদ, ইলোরা গহর, আরেফিন শুভ, মৌসুমী বিশ্বাস, নাজনীন হাসান চুমকী, চিত্রলেখা গুহ, মনিরা মিঠু, সিদ্দিকুর রহমান, প্রাণ রায়, জয়রাজ, তনিমা হামিদ, আগুন, মাজনুন মিজান, রুনা খান, আখম হাসান প্রমূখ।

চ্যানেল আই
বেলা ২টা ৩০ মিনিট ॥ বিশেষ টেলিফিল্ম : নাহার বেগমের শেষ দিনগুলি ॥ কথাসাহিত্যিক রাশিদা সুলতানার ছোটগল্প অবলম্বনে নির্মিত এর চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনা করেছেন চলচ্চিত্র নির্মাতা ফৌজিয়া খান, চিত্রগ্রহণ করেছেন মাকসুদুল বারী ॥ প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফেরদৌসী মজুমদার এবং সাবেরী আলম ॥ গল্প : মা-মেয়ের যৌথ জীবনে ঘটে যাওয়া চারদিনের ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত টেলিফিল্ম নাহার বেগমের শেষ দিনগুলি। এই টেলিফিল্মের দুই প্রধান চরিত্র নাহার বেগম এবং নীরা। তারা দু’জনেই বিধবা। মাত্র পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে বিধবা হবার পর নাহার বেগম একাই সন্তানদের লালন-পালন করেছেন। তার সন্তানেরা সমাজে প্রতিষ্ঠিত। মেয়ে নীরা মায়ের মতোই অল্প বয়সে বিধবা হয়েছে। অসুস্থ মা তার কাছেই থাকেন। কর্মজীবী নীরা গৃহপরিচারিকা আকলিমার ভরসায় মাকে রেখে অফিস করে। বিছানায় শয্যাশায়ী নাহার বেগমের সম্বল অতীতের স্মৃতিচারণা। সেই স্মৃতিও সুখের নয়। কারণ, স্বামীর সাথে তার দাম্পত্য কেটেছে নিদারুণ অতৃপ্তি নিয়ে। মৃত্যুশয্যায় শায়িত নাহার বেগমের স্মৃতিতে তাই মৃত স্বামীর জন্যে হাহাকার ॥  

রাত ৭টা ৫০ মিনিট ॥ চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ’১০ ॥ বিচারকের আসনে আছেন সঙ্গীত জগতের দুই নত্র রুনা লায়লা এবং সাবিনা ইয়াসমিন ॥ তাদের বিচারকার্য শুরু হলো চতুর্থ রাউন্ড (শ্যামলছায়া) থেকে। সেরা ২০-কে নিয়ে শুরু হলো এ পর্বের যাত্রা। এবার এ দুই গুণী বিচারকের সাথে আরও আছেন খ্যাতিমান সঙ্গীত পরিচালক ইমন সাহা ॥  সিথীর উপস্থাপনা অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করছেন তাহের শিপন ॥ এই প্রতিযোগিতার সেরা ২০ প্রতিযোগী হলো- জিনিয়া জাফরিন লুইপা, শরিফুল ইসলাম রবিন, তৌফিক আহমেদ মিল্টন প্রিয়, সায়নি শিঞ্জন, অন্যা আহমেদ, ইমরান, শারমিন ইয়াসমিন শাম্মী, ইয়ামিনুর রহমান শুভ, খেয়ালি কর্মকার, মনিকা বিশ্বাস, মৌসুমী সুলতানা, শান্ত আহমেদ, মেহেদী হাসান, শান্তনা মন্ডল টিনা, বিপুল সরকার, তাহসিন সাবা দিপ্তি, তানজীম শরীফ মুগ্ধ, ফারাবী ইসলাম, আবদুল্লাহ আল মাসুম বিকসাম ও উম্মে কুলসুম উর্মি ॥


এনটিভি
রাত ৯টা ৪৫ মিনিট ॥ ধারাবাহিক নাটক : খুনসুটি ॥ ফেরদৌস হাসানের রচনা ও পরিচালনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন অপূর্ব, প্রভা, নাফিজা, হাসান মাসুদ, আখম হাসান, চ্যালেঞ্জার, মৌনতা, ডা. এজাজ, রহমত আলী, কেয়া চৌধুরী, সালেহ আহমেদ, শুভ, সোহান, মুনিরা মিঠু, রাজ্য। গল্প : বহুতল ফ্যাটের নাম ‘খুনসুটি’। এখানে বাস করে বহুমুখী চরিত্র। এখানে আছে নাগরিক শিশু--যেন ইট চাপা দেওয়া হলুদ ঘাস। যে কিনা মায়ের সাহায্য ছাড়া কোন কাজই করতে পারে না। আছে দারোয়ান, কাজের লোক, নব্য বড়লোক, শ্যালিকা, দুলাভাই ইত্যাদি মানুষগুলো। চরিত্রগুলোর মধ্যে ই ঘটতে থাকে মজার মজার ঘটনা।


বাংলাভিশন
রাত ৯টা ০৫ মিনিট ॥ ধারাবাহিক নাটক : চন্দ্রবিন্দু ॥ ইদ্রিস হায়দারের রচনা ও পরিচালনায়  নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন পারভীন সুলতানা দিতি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, সজল, বিন্দু, প্রাণ রায়, ফারুক আহমেদ, তানজিকা, আগুন, মৌসুমী বিশ্বাস, নোভা, সিদ্দিকুর রহমান, মানস বন্দোপাধ্যায় প্রমুখ। গল্প : ফেসবুকে দীর্ঘদিনের পরিচয় শেষে এক পর্যায়ে মাইশার প্রতি দূর্বল হয়ে পড়ে প্রান্ত। বন্ধুত্ব সম্পর্কের চেয়ে বেশি, জীবনসঙ্গীনি করতে চায় তাকে। নিজের ইচ্ছার কথা মাইশাকে জানালে সে প্রবল আপত্তি জানায়। কারণ জন্মের পর থেকেই মাইশা দেখেছে বাবা মায়ের ঝগড়া। অশান্ত সংসার। এক সময় মাইশা ও তার ছোট ভাইকে ছেড়ে মা চলে যায় বাবাকে ছেড়ে। এসব বিষয়ে সংসার-জীবনের প্রতি প্রকট এক ভয় এবং উদাসীন্যতা দেখা দেয় মাইশার মধ্যে। ফলে প্রান্তকে জানিয়ে দেয়, বন্ধু হিসেবে সারাজীবন তারা একসঙ্গে পথ চলতে পারে, স্বামী-স্ত্রী হিসেবে নয়। ওদিকে মাইশার বাবা ইমরান চৌধুরী স্ত্রী রুমেলা চলে যাওয়ার পর দু সন্তানকে বিদেশে লেখাপড়া করিয়েছেন। যাতে রুমেলার দেখা তারা না পায়। এদিকে মাইশার মা রুমেলা যে প্রান্তর ফুফু, সে বিষয়টাও কেউ জানত না। অর্থাৎ প্রান্ত-মাইশা সম্পর্কে মামাতো-ফুপাতো ভাই-বোন। যখন এই পরিচয় উম্মুক্ত হয়ে পড়ে দুজনার কাছে, ইমরান চৌধুরীর সংসারে যখন আবার ফিরতে চায় রুমেলা, তখন থেকেই একের পর এক ঘটতে থাকে নাটকীয় ঘটনা।

একুশে টিভি
রাত ০৯টা ৩০ মিনিট ॥ ধারাবাহিক নাটক : ভাবী ॥ কাহিনী : আব্দুস সালাম, রচনা : মানস পাল, পরিচালনা : দেবাশীষ বড়–য়া দীপ ॥ বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন বন্যা মির্জা, সোয়েব, সজল, জ্যোতিকা জ্যোতি, নাফিজা,সীমানা, ড. ইনামুল হক, শামীম, শিরীন আলম প্রমূখ ॥ গল্প : মম’র দেবর নিবিড়। পড়াশুনা শেষ করে বন্ধুদের নিয়ে মহল্লায় মাতব্বরী করাই তার কাজ। মানুষের বিপদ আপদে এগিয়ে আসতে সে সদা প্রস্তুত। সংসারে তাকে নিয়ে ঝামেলার অন্ত নেই। তাকে ভালবাসে অর্ণি নামের এক মেয়ে। অর্ণি একটু বেশি কথা বলে। অর্ণিকে সে পছন্দ করেনা। তার ভাললাগে পরিচয় লুকিয়ে নিয়মিত যে মেয়েটা কথা বলে। যদিও তাকে সে দেখেনি তারপরও তার প্রতি দুর্বলতা যেন একটু বেশি কাজ করে। এই মেয়ে আর কেউই নয় তার ভাবীর ছোট বোন অধরা। বেয়াইয়ের সাথে মিথ্যে দুষ্টুমি করতে করতে এখন সে তার প্রতি চরম দুর্বল। একদিন দুজন দুজনের মধ্যে মুখোমুখি হয়।

রাত ১২টা ০২ মিনিট ॥ ফোনো লাইভ স্টুডিও কনসার্ট (সরাসরি)॥ আলিফ আলাউদ্দিনের উপস্থাপনায় এই অনুষ্ঠানটি প্রযোজনাকরছেন টিংকু আজিজুর রহমান।

দেশ টিভি
সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিট ॥ সেলিব্রেটি শো : যা কিছু প্রথম ॥ অনুষ্ঠানের প্রতি পর্বে প্রথম ঘটনার স্মৃতি কথা নিয়ে অতিথি হয়ে আসেন একজন প্রিয় তারকা। এবারের পর্বে অতিথি ‘ফজলুর রহমান বাবু’ ॥ অনুষ্ঠানের উপস্থাপিকা বিজরী বরকত উল্লাহর সঙ্গে গল্প আড্ডায় তিনি স্মৃতিচারণ করেছেন তার জীবনের ঘটে যাওয়া অনেক প্রথম অভিজ্ঞতার কথা ॥ যা কিছু প্রথমের আলাপচারিতায় উঠে এসেছে তারকার অজানা অনেক অজানা মজার কথা। ফরিদা লিমার প্রযোজনায় যা কিছু প্রথম অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হবে ॥


রাত ৮টা ১৫ মিনিট ॥ ধারাবাহিক নাটক : অনুভূমি ॥ এজাজ মুন্নার রচনা ও হুমায়ূন ফরীদি পরিচালনায় বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, ডলি জহুর, আনিসুর রহমান মিলন, লিটু আনাম, শাহেদ শরীফ খান, সাদিয়া ইসলাম মৌ, জাকিয়া বারী মমসহ আরো অনেকে ॥ গল্প : দুই বোন অনুলেখা আর ভুমিকা কে নিয়ে এই গল্পের শুরু। বাবা চাকুরি করেন, মা গৃহীনি। অনুভুমিও চাকুরী করে, সংসারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তাদের অবদানও কম নয়। এর মধ্যে দু বোনের বিয়ের কথাবার্তা শুরু হয়, ঠিক সেই মুহূর্তে ওদের বাবা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। এগিয়ে আসেন ফুফুু। ভাইয়ের চিকিৎসা ধেকে শুরু করে  ওদের বিয়ে দেওয়া অব্দি সব দায়িত্ব পালন করেন। বিয়ে হয়ে যায় অনু আর ভুমির। কিছুদিন পর যখন ওদের বর দাওয়াত খেতে আসে অনু, ভুমির বাসায়, ঠিক সেই সময় উপস্থিত হয় ওদেও বাবা। তিনি মানসিক হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাসায় উঠেন। জামাই দুজন জিজ্ঞেস করে ভদ্রলোক কে ? কারণ বিয়ের আগে বর পকে বলেছেন অনু ভুমির বাবা মারা গেছেন। চরম সংকট নেমে আসে সংসারে। বাবাও নিজেকে অপরাধী ভাবতে শুরু করে। ফুফু দায়িত্ব নেন সমস্যাটা সমাধানের। কিন্তু তিনি জামাইদের বলতে সাহস পাননা। এই চরম সংকটে একদিন অনু, ভূমি তাদের জামাইয়ের কাছে- তাদের বাবার সমস্যার কথা। জামাই দুজন শুনে অবাক হয়। তারা ভৎসনা করে মিথ্যে বলার জন্য। দুবোন সংসার ছেড়ে সেপারেশানে চলে যেতে বাধ্য হয়। ফুফু কোন ভূমিকা পালন করতে পারে না। এগিয়ে আসে আদিব, যার সাথে অনুর বিয়ে হওয়ার কথা হয়েছিলো। সে সব শুনে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে। কিন্তু অনু সাহায্য নেয় না। বাবা নিজেই হাজির হয় জামাইয়ের বাসায়। নিজেদের সমস্যার কথা খুলে বলে। জামাইরা নির্বিকার, তারা কোন উত্তর দেয়না। সময় যায়। এদিকে ফুফু বিয়েতে টাকা খরচের হিসাব দেয়। বাবা বাধ্য হয় বাড়িটা বিক্রি করে দিয়ে টাকা দিতে। হঠাৎ একদিন বাবা ব্রেন স্ট্রোক করে মারা যান। জামাইদের খবর দেয়া হয়, তারা আসে। কথাবার্তা হয়। অনু, ভুমিকে ফিরিয়ে নিতে চায়, কিন্তু অনু, ভুমি রাজি হতে চায় না। মা বোঝানোর চেষ্টা করে অনু ও ভূমি কোন ভাবেই সম্মতি দেয় না। এগিয়ে আসে আদিব। জামাইদের মুখোমুখি হয়।

বাংলাদেশ স্থানীয় ২৩০৫, আগস্ট ১৯, ২০১০

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।