ঢাকা, বুধবার, ১০ পৌষ ১৪৩১, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

লাইফস্টাইল

‘রঙ’-এ গ্রীষ্মের পোশাক

লাইফস্টাইল ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২০৩ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০১৩
‘রঙ’-এ গ্রীষ্মের পোশাক

জ্যৈষ্ঠ মাস শুরুতে ঝাঁঝালো গরমে অস্থির সবাই। মাথার ওপর তেঁতিয়ে থাকা রোদ আর হনহন করে বয়ে যাওয়া উত্তপ্ত বাতাস বলে দেয় এখন গ্রীস্মকাল।

এই সময়ে গরমতো আছেই, আছে বৃষ্টি, সাথে সাথে আর্দ্রতাও অনেক। যতটুকু বৃষ্টি হয়, তারচেয়েও বেশি অনুভূত হয় আদ্রতা।

তুলনামূলকভাবে রাতটা অনেকটা ঠাণ্ডা, আর দিনের বেলায় প্রখর রোদের উত্তাপে হাঁশফাঁশ অবস্থা। এই গ্রীস্মের তপ্ত আবহাওয়ায় নিজেকে সতেজ ও ফুরফুরে রাখতে প্রথমেই সচেতন হতে হয় পোশাক নির্াচনে। আসলে গরমে আমাদের এমন পোশাক বেছে নেয়া উচিত যা ফ্যাশনেবল হবে এবং শরীরকে দেবে প্রশান্তি।

তাই এই সময় হালকা ও আরামদায়ক কাপড়ের সন্ধানে বের হতে হয়। গ্রীষ্মের এই প্রখর গরমে বাংলাদেশের অন্যতম ফ্যাশন হাউস ‘রঙ’ বসেছে তার গ্রীষ্মকালীন পোশাক সম্ভার নিয়ে।

গ্রীষ্মের এই তাপদাহে স্বস্তি পেতে, রঙ বাজারে এনেছে বিশেষ টি-শার্ট, ফতুয়া, শাটর্, ছেলে ও মেয়েদের কুর্তা,  ট্রাউজার, ছোট হাতার কামিজ, টপস, পঞ্চ  ছাড়াও শাড়ি, পাঞ্জাবি, সালোয়ার-কামিজ। এই পোশাকগুলোর উপকরণে প্রধ্যান্য দেওয়া হয়েছে সুতি কাপড়। কেননা সুতি কাপড়ের তন্তুগুলো দিয়ে খুব সহজেই বাতাস চলাচল করতে পারে ও তাপ বিকিরণ ক্ষমতার প্রভাবে শরীরের অভন্তরীন ঘাম ও তাপ শুষে নিয়ে শরীরকে স্বস্তি দেয়।

এছাড়াও তাঁত, ভয়েল, মসলিন, এন্ডি সুতি ও সিল্ক কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে। এই গরমে যে রং দেখে চোখ স্বস্তিবোধ করে সেইসব হালকা রংগুলোকে বেছে নেয়া হয়েছে। কেননা গাঢ় রংগুলো অতিরিক্ত মাত্রায় তাপ শোষণ করে। সাদা, অফ-হোয়াইট, হালকা নীল, হালকা সবুজ, হালকা বেগুনী, জলপাই সবুজ ইত্যাদি রং ব্যবহার করা হয়েছে সকল পোশাকে। গরমে পোশাকগুলো বিশেষ কাটিং ও ঢিলেঢালা করা হয়েছে।

এসব পোশাকে  ডিজাইনের মাধ্যম হিসেবে মূলতঃ প্রাধান্য পেয়েছে হালকা মোটিফের কাজ। পোশাকগুলো পাওয়া যাবে  রঙ এর সকল বিক্রয়কেন্দ্রে।

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।