নারীরাও অন্ধকারে আলো ছড়ায়, পথ দেখায়, আলোকিত করে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম। যে নারী গর্ভধারিনী, যে নারী মায়াময়, যে নারীর জন্য যুগ যুগ ধরে বহমান আমাদের এই মানব সভ্যতা।
undefined
আজ এই একবিংশ শতাব্দীতে নারীরা স্বমহিমায় উজ্জ্বল। ৮ মার্চ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। অন্তত একটা দিন গোটা বিশ্ব আলাদা করে মনে করে নারীরাই এই জগতের শক্তি আর প্রেরণার উৎস। বাঙালি জাতি হিসেবে আমাদের ইতিহাস গর্বের, এতিহ্যের। আমাদের আজকের যে অবস্থান নারী মুক্তি, শিক্ষায়, পেশায়, সম্মানে নারীরা পৌঁছেছে
undefined
তার পেছনে নারীদের ভূমিকা কম নয়। যুগে যুগে অনুপ্রেরণায় ভালোবাসায় আলো হাতে আমাদের জন্য পথ তৈরি করে চলেছেন আমাদেরই অগ্রজ নারীরা। তেমনি কয়েকজন:বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (ডিসেম্বর ৯, ১৮৮০- ডিসেম্বর ৯, ১৯৩২) উনবিংশ শতাব্দীর একজন খ্যাতিমান বাঙালি সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তাকে নারী জাগরণের অগ্রদূতহিসেবে গণ্য করা হয়।
তারামন বিবি মাত্র ১৩ কিংবা ১৪ বছর বয়সে মহান মুক্তিযুদ্ধে ১১ নং সেক্টরে অস্ত্র হাতে অংশ নেন। তিনি ‘বীর উত্তম’ খেতাব প্রাপ্ত।
undefined
undefined
যদিও নারীদের রাজনীতি এবং শাসন ক্ষমতায় আসার পেছনে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পারিবারিক ঐতিহ্য কাজ করেছে। তবে তাদের নিজস্ব দক্ষতা, প্রজ্ঞার জন্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দুই ব্যক্তিত্ব। দু’জনই তিনবার করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছেন।
সাফল্যের শীর্ষে আরহণকারী এই আলোকিত নারীরা আজ সমান তালে এগিয়ে যাচ্ছেন বেছে নিচ্ছেন নানা চ্যালেঞ্জিং পেশা।
undefined
সব দেশেই নারীর সম্মান বেড়েছে। নারী তার অধিকারের কথা মুখ খুলে প্রকাশ করতে পারছে। অধিকার খানিক হলেও যে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। এটাই বিজয়।