নোয়াখালী: তীব্র তাপদাহের সঙ্গে বইছে গরম বাতাস। প্রচণ্ড গরম সঙ্গে কাঠফাটা রোদে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
বুধবার (৭ জুন) সকালে উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নের মুন্সি সেকান্দর আহমেদ জামে মসজিদ সংলগ্ন মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়।
মুন্সি সেকান্দর আহমেদ জামে মসজিদের উদ্যোগে আয়োজিত সালাতুল ইসতিসকার নামাজে ইমামতি করেন স্থানীয় জামেয়া মাদানিয়া মাদরাসার মুহ্তামিম মুফতি নুরুল ইসলাম।
নামাজ শেষে মোনাজাতে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়। একই সঙ্গে চোখের পানি ফেলে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন মুসল্লিরা। নামাজে ছমির মুন্সিরহাট বাজারের ব্যবসায়ী, মাদরাসার ছাত্র, শিক্ষক, সাধারণ মুসুল্লিসহ দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন। ধর্মমতে একে ‘সালাতুল ইসতিসকার’ বলা হয়।
মুসল্লিরা জানান, গত কয়েকদিন ধরে নোয়াখালীতে তাপদাহে পুড়ছে সব শ্রেণী-পেশার মানুষ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লোডশেডিং। প্রচণ্ড গরমে মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। রোদে কাজ করতে গিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে নোয়াখালীল নয়টি উপজেলার মানুষ।
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ শেষে ১২ মিনিট পর্যন্ত দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা সময় থেকে হালকা বাতাস বইতে শুরু করে। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গুঁড়ি-গুঁড়ি বৃষ্টিও শুরু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৫ ঘণ্টা, জুন ০৭, ২০২৩
এসআরএস