মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর উত্তর কমলাপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসমানী খাতুনের গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ীর সদর থানার খান খানাপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামে।
ডিএমপির উপ-কমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, আসমানী খাতুন নব্য জেএমবির নারী শাখার প্রধান হওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে গোপনে অনলাইনে নারী সদস্য সংগ্রহ করছিলেন। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
সিটিটিসি জানায়, গ্রেফতার আসমানী খাতুন বিভিন্ন মানুষকে কথিত হিজরতে প্রেরণ করেছিলেন। যাদের বিভিন্ন সময় গ্রেফতার করা হয়েছে। অনলাইনে তার সঙ্গে নব্য জেএমবির অন্যতম নেতা ইসলাম আল হিন্দী, আবু দুজানা ও আবু মোহাম্মদদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল।
দেশে খিলাফত ও শরিয়া আইন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সরকার ও রাষ্ট্রের জননিরাপত্তা বিঘ্ন এবং ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড পরিকল্পনার অংশ হিসেবে অজ্ঞাতনামা ৪ থেকে ৫ জনসহ তিনি একত্রিত হয়েছিলেন। এ সময় তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হলেও বাকিরা পালিয়ে যান। পলাতকদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০২০
পিএম/ওএইচ/