ঢাকা: ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। বন্যা, খরা, ভূমিধস, টর্নেডো, শৈত্যপ্রবাহ, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রতিবছর ব্যাপক সম্পদ ও প্রাণহানি ঘটে।
সোমবার (২৪ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া এ আহ্বান জানান।
তারা বলেন, দুর্যোগকালে জনগণকে, বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলের অধিবাসী ও প্রশাসনকে সচেতন হওয়া অত্যন্ত জরুরি। ঘূর্ণিঝড়ে জনগণের করণীয় বিষয়গুলো জনসচেতনতা সৃষ্টিতে ও ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে। যার পরিপূর্ণ দায়িত্ব সরকারি প্রশাসনের।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে যাতে জনগণের ক্ষয়-ক্ষতি কম হয় এবং ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী ক্ষয়-ক্ষতি মোকাবেলায় প্রশাসনকে সর্বোচ্চ তৎপর থাকতে হবে। একই সাথে তাদের দ্রুত ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে যাতে করে এই ঘূর্ণিঝড়ে জানমালের সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি সর্বোচ্চ হ্রাস করা যায়। আশ্রয়কেন্দ্রে নারী-পুরুষ শিশুদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। শিশু খাদ্য বয়স্কদের খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে। তারা যেন অভুক্ত অনাহারে না থাকে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রাখতে হবে। দুর্যোগ কেটে যাওয়ার পর যে সমস্যাগুলো দেখা যায় সেগুলো দ্রুত নিরসন করে লোকালয় বাসযোগ্য করতে এখনই পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৪, ২০২২
এমএইচ/এজে