বিপিএল
ইফতেখার আহমেদ ফর্মের তুঙ্গে থাকলেন, করলেন হাফ সেঞ্চুরি। রান এলো সাকিব আল হাসান-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ব্যাটেও। তাতে ঢাকার সামনে বেশ
বিপিএলে ঝড় তুলেই যাচ্ছেন ইফতেখার আহমেদ। গতকাল সেঞ্চুরি করেছিলেন, সেখান থেকেই যেন শুরু করলেন আজ। সেঞ্চুরি যদিও পাননি, তবে ৫৬ রানের
চট্টগ্রাম থেকে : নাসির হোসেন যেন নিজেকে খুঁজে পেয়েছেন নতুন করে। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে অধিনায়কত্ব করছেন ঢাকা ডমিনেটর্স।
শেষ ৩ ওভারে দরকার ছিল ৩৪ রান। এর মধ্যে ১৮তম ওভার করতে এসে একাই ১৯ রান দিয়ে দেন ফরহাদ রেজা। শেষ ওভারে যখন স্পিনার নিহাদুজ্জামানের হাতে
চট্টগ্রাম থেকে : পাকিস্তানের ঘরোয়া লিগে খেলার অভিজ্ঞতা কম নয় আমাদ বাটের। খেলেছেন পাকিস্তান সুপার লিগেও। এই অলরাউন্ডার এবার খেলছেন
তাড়া করতে নেমে মাত্র দ্বিতীয় বলেই ওপেনার মুনিম শাহরিয়ারকে হারায় খুলনা টাইগার্সের। কিন্তু প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দিয়ে দারুণ এক
পাওয়ার প্লেতে এক উইকেট হারালেও তা চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের পক্ষেই গিয়েছে। ৬ ওভারে স্কোরবোর্ডে জমা করেছে ৫৪ রান; তাতে বড়
বিপিএলের শুরুটা হয়েছিল হার দিয়ে। শুধু তা-ই নয় পরের দুই ম্যাচেও হারতে হয়েছে। তবে হ্যাটট্রিক হারের পর হ্যাটট্রিক জয়ও তুলে নিল
ঢাকা ডমিনেটর্সের কাছে তখন ধুঁকছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ওভারপ্রতি ৬ রান তুলতেই দম ফুরিয়ে যাচ্ছিল তাদের। কিন্তু খুশদিল শাহ
সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে ঢাকা ডমিনেটরসের ম্যাচ ছিল সেদিন। এরপর দেখা গেল অদ্ভূত সুন্দর এক দৃশ্য। তাসকিন আহমেদের সঙ্গে মাশরাফি
চট্টগ্রাম থেকে : সংবাদ সম্মেলনে আসার পথে তাকে দাঁড়াতে হলো মিনিট পাঁচেক। একের পর এক ছবি তোলার আবদার আসছে, লিটন দাসও দাঁড়িয়ে থাকলেন।
হারতে হারতে খাদের কিনারায় চলে গিয়েছিল খুলনা টাইগার্স। অবশেষে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে এসে স্বস্তির জয় পেয়েছে তারা। দলটিকে
চট্টগ্রাম থেকে: পাকিস্তানের হয়ে টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি সবই খেলেছেন হারিস রউফ। বল তো ভালো করেনই, তার সুখ্যাতি আসলে গতির জন্যও।
শুরুতে রংপুর রাইডার্স তুলতে পারলো না বড় সংগ্রহ। কোনো ব্যাটারই সেট হতে পারলেন না ক্রিজে। জবাব দিতে নেমে মুনিম শাহরিয়ারের উইকেট
ওয়াহাব রিয়াজ ও আমাদ বাটের দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে সেভাবে দাঁড়াতে পারলেন না রংপুর রাইডার্সের ব্যাটাররা। যা একটু চেষ্টা করলেন