সাদ
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় থাকা কুর্দি গ্রুপ গুলো বিরুদ্ধে তৎপরতা বাড়িয়েছে তুর্কি সমর্থিত গ্রুপ গুলো। এর ফলে বেসামরিক লোকজনও হতাহতের
বাশার আল-আসাদের পতন হয়েছে। সঙ্গে পতন হয়েছে সিরিয়ার ওপর রাশিয়া এবং ইরানের প্রভাবের। আসাদের পরিবার প্রায় পাঁচ দশক ধরে সিরিয়ার শাসন
সিরিয়ায় আসাদের পতনের পর দেশটির একাধিক সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। তাদের দাবি আসাদের ফেলে যাওয়া ক্যামিকেল
সিরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শামের নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা দামেস্কের পথে অগ্রসর হওয়ার পথে একের পর এক শহর দখল করে নেয়।
তুরস্ক-সমর্থিত সিরিয়ান গোষ্ঠীগুলো যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত কুর্দি-নেতৃত্বাধীন সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) এর কাছ থেকে
ইতিহাস সাক্ষী, স্বৈরশাসকদের পরিণতি কখনোই শুভ হয় না। জনগণের তীব্র আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে হতে হয় চরম
বাশার আল–আসাদ এখন সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট। দেশ ছেড়ে পালিয়ে রাশিয়ায় আশ্রয় নিয়েছেন তিনি। এদিকে তার পতনের পর প্রেসিডেন্টের
সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পদচ্যুত সিরিয়ান প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ক্ষমতার পাশাপাশি দেশও ছেড়েছেন। এর আগে
সিরিয়ায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো দামেস্কের দখল নিয়েছে। পালিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। বিদ্রোহীরা রাষ্ট্রীয় টিভি
সিরিয়ার পতিত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সন্ধান করছে বিদ্রোহীরা। বিদ্রোহী বাহিনী আসাদের সামরিক কর্মকর্তা এবং গোয়েন্দা
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা দ্যা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস (এসওএইচআর) খবর দিয়েছে যে, সিরিয়ার সেনাবাহিনী ও
বিদ্রোহীদের আক্রমণের মুখে ব্যক্তিগত উড়োজাহাজে করে রাজধানী দামেস্ক ছেড়ে পালিয়েছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। সিরিয়ার
জাতিসংঘ একসময় 'মনুষ্য জবাইখানা' হিসেবে বর্ণনা করেছিলো এমন একটি কারাগার থেকে বন্দিদের মুক্ত করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা।
জনরোষ আর সশস্ত্র বিদ্রোহের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন আরও এক স্বৈরশাসক। সিরিয়ার দীর্ঘ দুই যুগের প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ দেশ ছেড়ে