ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফজিলত

পবিত্র কোরবানির ইতিহাস ও ফজিলত

কোরবানি শব্দটি বাংলায় ব্যবহৃত আরবি ভাষার একটি শব্দ। অর্থ নিকটবর্তী হওয়া, সান্নিধ্য লাভ করা। যেহেতু কোরবানির বাধ্যমে বান্দা

সোম-বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭ ফজিলত

বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সপ্তাহের ২ দিন সোমবার ও বৃহস্পতিবারে রোজা রাখতেন। এ ব্যাপারে তিনি বলেছেন,

রোগী দেখতে যাওয়া একটি উত্তম নফল ইবাদত

একজন মুসলমানের প্রতি অপর মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য (হক) সম্পর্কে যে কয়েকটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে, সেগুলোর প্রত্যেকটিতে ‘রোগীর

শাওয়ালের ৬ রোজার ফজিলত

পবিত্র রমজান মাসে তাকওয়ার গুণ অর্জন করা নেককার মুমিন মুসলমানরা ঈদুল ফিতর পালনের পর বছরজুড়ে রোজার সওয়াব লাভে শাওয়ালের ৬ রোজা পালন

শাবান মাসের রোজাকে ভালোবাসা ফজিলতের কাজ

হিজরি বর্ষের অষ্টম মাসের নাম শাবান। এর পরের মাসই হলো- পূণ্যের বসন্তকাল পবিত্র রমজান মাস। তাই শাবান মাস এলেই রমজানের পবিত্রতার আবহ

জুমার দিন যা করলে মিলবে উট কোরবানির সওয়াব

জুমার দিন বা শুক্রবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিনের মর্যাদা ও তাৎপর্য অনেক বেশি। জুমার নামাজ প্রতিটি মুসলমানের জন্য অত্যধিক

মুমিন পুরুষ-নারীর জন্য দোয়া করার ফজিলত

মুমিন পুরুষ ও নারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার নির্দেশ এবং বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু

জুমার দিনের আদব-শিষ্টাচার

সপ্তাহের অন্য কোনো দিনের চেয়ে জুমাবারের গুরুত্ব বেশি। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল

অসুস্থের সেবা ও রোগী দেখার ফজিলত

অসুস্থ ব্যক্তির সেবা-যত্ন করা, তার খোঁজ-খবর নেওয়া ও সান্তনার বাণী শোনানো হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নত। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)

জুমার ফজিলতপূর্ণ আমল 

বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর কাছে একটি কাঙ্ক্ষিত দিন হলো জুমাবার। আরবি হিসাবে তারিখ শুরু হয় পূর্ববর্তী সন্ধ্যার পর থেকে। সেই হিসেবে

বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭ ফজিলত

ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা নামাজের পাশাপাশি রোজা রেখেও মহান আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ করেন। বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি

শাওয়াল মাসের ৬ রোজার ফজিলত

মানবজীবনটা যাতে ভোগের মোহকে মিটিয়ে দিয়ে ত্যাগের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়, মনুষ্যসমাজ যাতে আদর্শিক মানদণ্ডের ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়,

শাবান মাসের আমল 

হিজরি বর্ষের অষ্টম মাসের নাম শাবান। এর পরের মাসই হলো- পূণ্যের বসন্তকাল পবিত্র রমজান মাস। তাই শাবান মাস এলেই রমজানের পবিত্রতার আবহ