শেষ দিন মেলার শুরু থেকে দর্শনাথীদের মন কাড়ে। দামে সস্তা হওয়ায় বিক্রির পরিমাণ ছিলো অন্য সব দিনের তুলনায় বেশি।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, মেলার প্রাধন ফটক দিয়ে মেলায় প্রবেশ করে হাতের বামে চোখে পড়বে ইরানি প্যাভিলিয়ন। এ প্যাভিলিয়নের বিক্রেতার হাঁকডাক ‘দেইখ্যা লন, বাইছা লন, এক দাম, এক রেট, ১০০’! মাত্র ১শটাকায় এখানে পাওয়া যাচ্ছে ক্রোকারিজ সামগ্রী যেমন কড়াই, ননস্টিকের বিভিন্ন পাতিল, চামচ ইত্যাদি। এ প্যাভিলিয়নের আরেক পাশে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১২০ টাকায় স্কার্ফ ও ওড়না। এখানেও রয়েছে একই হাঁকডাক। বাণিজ্যমেলার চন্দ্রিমা উদ্যানের পাশ দিয়ে একাধিক স্টলে পাওয়া যাচ্ছে ‘দেইখ্যা লন, বাইছা লন, এক দাম, এক রেটের’ নানা পণ্য। রয়েছে খেলনা সামগ্রী। একই দামে স্টল ছাড়াই হকারের কাছেও পাওয়া যাচ্ছে নানা পণ্য। দিনভর ক্রেতার নজর কাড়ে তাদের এসব পণ্য।
মেলায় আগত শাম্মী নামে এক দর্শনার্থী বাংলানিউজকে বলেন, কম দামে অনেক পণ্য কিনেছি, জানি না টেকশই কতটুকু হবে। তবে, পণ্য দেখে মনে হচ্ছে একেবারে খারাপ হবে না।
হাবিব নামে এক বিক্রেতা বলেন, আমাদের অনেক পণ্য এবারের মেলায় বিক্রি হয়েছে। তবে, এখনো কিছু পণ্য বাকি আছে। যেগুলো ৩০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি করে দিচ্ছি। আমরা কোনো পণ্য মেলার মাঠ থেকে দোকানে ফেরত নিয়ে যেতে চায় না, এজন্যই কম দামে ছেড়ে দেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০২০
ইএআর/এএটি