মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৬টা থেকে মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনের সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধরনায় বসে দলের নেতাকর্মীরা।
বিজেপির ত্রিপুরা রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষক সুনীল দেওধর মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারের বাসভবন ঘেরাও করার ঘোষণা দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দলের কর্মীরা বাসভবনের সামনের চারদিকের রাস্তা অবরোধ করে।
তবে রাত থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের সামনের চারদিকের রাস্তায় ব্যারিকেড দেয় পুলিশ। এই রাস্তা দিয়ে সাধারণ মানুষ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এদিন সকালেই মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে আসেন পশ্চিম জেলার ডিএম মিলিন্দ রামটেক, সদর মহকুমার এসডিএম সমিত রায় চৌধুরী, ত্রিপুরা পুলিশের ডিআইজি অরিন্দম নাথ, পশ্চিম জেলার এডিসনাল এসপি শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তীসহ বিশাল পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর প্রচুর সংখ্যক জওয়ান।
যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর অবস্থা এড়ানোর জন্য জলকামান, টিয়ার গ্যাসের শেল আনানো হয়।
তবে বিজেপি কর্মীরা শান্তিপূর্ণভাবে ব্যারিকেটের বাইরে অবস্থান করছেন। তাদের বক্তব্য, রাজ্যবাসী দীর্ঘ আটদিনের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ। মুখ্যমন্ত্রী যাতে অনুভব করতে পারেন অবরুদ্ধ অবস্থায় থাকতে কেমন লাগে। তাই বিজেপির এ কর্মসূচি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৭
এসসিএন/এএ