রোববার (২৩ জুন) সন্ধ্যায় রাজধানীর রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বাংলাদেশ এবং ত্রিপুরা রাজ্যের শিল্পীরা সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সহকারী হাইকমিশনের পক্ষ থেকে শিল্পীদের সম্মাননা জানানো হয়। এরপর বিশ্ববীণার শিল্পীদের সমবেত সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। পরপর নৃত্য ও গান পরিবেশন করে নৃত্যলোক, দূরন্ত। অনুষ্ঠানে মনীষ পাল চৌধুরী কবিতা আবৃত্তি করেন।
এরপরই বাংলাদেশ বিশিষ্ট নজরুল সঙ্গীতশিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা তার গানের ডালি দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন। কবিতা আবৃত্তি করেন শাওলী রায়। নববোধনের শিল্পীরা সমবেত রবীন্দ্রনৃত্য পরিবেশন করেন, রোমা চক্রবর্তী, শুভ্রা ধর, মিষ্ঠু দেব, অনুপমা দাসসহ আরো অনেক শিল্পী রবীন্দ্র ও নজরুল সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এরপর বাংলাদেশের রবীন্দ্র শিল্পী এহতেশামুল হক, সাবিনা ইয়াসমিন সাথী যৌথভাবে আবৃত্তি ও গান পরিবেশন করেন। বাংলাদেশের বিশিষ্ট বাচিক শিল্পী মাদুজ্জামান কবিতা আবৃত্তি করেন। আলিশা, বিশ্বজীৎ পাল, রাজু চ্যাটার্জি প্রমুখ বাংলাদেশের শিল্পীরা সঙ্গীত ও কবিতা আবৃত্তি করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সঞ্চিতা রাহা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা, সহকারী হাই কমিশনের প্রথম সচিব জাকির হোসেন ভূঁইয়া, দ্বিতীয় সচিব ইকবাল হোসেনসহ অন্যান্য কর্মী ও আগরতলার সংস্কৃতিপ্রেমী শ্রোতারা।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৩৯ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৯
এসসিএন/এসএইচ