ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

শিল্প-সাহিত্য

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার শিল্পীদের নিয়ে চিত্রশিল্প প্রদর্শনী

ফিচার রিপোর্টার | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১১৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার শিল্পীদের নিয়ে চিত্রশিল্প প্রদর্শনী

ঢাকা: জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বিশিষ্ট শিল্পীদের অংশগ্রহণে শুরু হলো ‘মুজিব শতবর্ষ’ শীর্ষক চিত্রকলা প্রদর্শনী।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারিতে এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. এম আবদুল মোমেন। প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে সোসাইটি ফর প্রমোশন অব বাংলাদেশ আর্ট (এসপিবিএ)

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী হাশেম খান, শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ, এসপিবিএ এবং স্কয়ার এর প্রধান অঞ্জন চৌধুরীসহ দুই দেশের বিশিষ্ট শিল্পী ও কূটনীতিকরা।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, শিল্পের অবদান সার্বজনীন। ছোট্ট ধারার মধ্যে অতি শক্তিশালী প্রকাশ এবং তার প্রভাব বিদ্যমান। প্রদর্শনীর প্রতিটি ছবির নিজস্ব আঙ্গিক ও আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তবে দুই দেশের সংস্কৃতির ঐতিহ্য এবং মেলবন্ধন প্রায় একই। সেদিক থেকে উভয় দেশের মধ্যে বন্ধুপ্রতীম সম্পর্ক আরো দৃঢ় করতে শিল্পীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে অনেক কিছুতেই মিল আছে। দুটি দেশের অবস্থান প্রায় পাশাপাশি হওয়ায় মিল আরো বেশি। সেদিক থেকে এই সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান অব্যাহত থাকবে, এটাই প্রত্যাশা।

শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রদর্শনীর সব ছবিগুলোই সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন কাজ। আমাদের অনেক বড় কাজ করলেই হবে না, একইসঙ্গে আমাদের শেকড়কেও ধরে রাখতে হবে।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন অঞ্জন চৌধুরী ও চিত্রশিল্পী হাশেম খান।

প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার ১৮ জন শিল্পীর মোট ৭২টি শিল্পকর্ম প্রদর্শিত হচ্ছে। প্রদর্শনী চলবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২০
এইচএমএস/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।