ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

পর্যটন

বাঁশ ছাড়া বাঁচে না পাহাড়িরা

পার্বত্য চট্টগ্রাম ঘুরে: বাঁশ ছাড়া বাঁচে না পাহাড়িরা। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত এই বাঁশের চক্রেই বাঁধা তাদের জীবন। কখনো এই বাঁশ

টাইটানিক ও মেঘ-পাহাড়ের মিরিঞ্জা

লামার মিরিঞ্জা পর্যটন কেন্দ্র ঘুরে: পাহাড়ি পথ ধরে আসা বাস যেখানে নামিয়ে দিলো, সেখান থেকে মিরিঞ্জা পর্যটন কেন্দ্রের ফটক

নীলাচলে বিকৃত মস্তিকের আঁচড়

নীলাচল (বান্দরবান) থেকে ফিরে: পায়ের নীচে হাজার ফুট গভীর খাদ, তাকালে আত্মা খাঁচাছাড়া হওয়ার উপক্রম। পা ফসকে পড়ে গেলে তো জীবিত পাওয়ার

পাহাড় যেখানে জলপথে নত

লংগদু, রাঙামাটি ঘুরে: ৬১১৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের রাঙামাটির ঠিক মাঝখানটায় ৭১০ বর্গকিলোমিটারের কাপ্তাই হ্রদ। এই হ্রদকে ঘিরেই দেশের

বগালেক-কেওক্রাডংয়ে কী খাবেন, থাকবেন কোথায়

বগালেক-কেওক্রাডং ঘুরে: বান্দরবানের উত্তর-পূর্বের পাহাড়শ্রেণী মূলত ট্রেকারদের জন্য স্বর্গ। সব উঁচু চূড়া এ অঞ্চল ঘিরে। ট্রেকারদের

ক্ষমা করো রূপমুহুরী

আলীকদম (বান্দরবান) থেকে ফিরে: সাত সকাল। এ সময়টায় এখানে সকাল থাকে শিশিরে মোড়া। কিন্তু এরই মধ্যে আড়মোড়া ভেঙে উধাও হয়েছে কুয়াশার দল।

সাজেকের দুর্গম সড়কের এক কিশোর হেলপার

সাজেক, বাঘাইছড়ি, রাঙামাটি ঘুরে: খাগড়াছড়ি শহর থেকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালি। আঁকা-বাকা, উঁচু-নিচু, সর্পিল, আকাশছোঁয়া

ছবির মতো লংগদু-১: ‘দেখা হয়নি চক্ষু মেলিয়া...’

লংগদু, রাঙামাটি ঘুরে: পৃথিবীর কিছু কিছু জায়গার সৌন্দর্য বর্ণনায় উপমা আসে শুধুই ‘ছবির মতো সুন্দর’ কিংবা যেন ‘ভিউকার্ড’! সত্যি

ঘুম ভাঙালো মেঘ

নীলাচল, বান্দরবান ঘুরে: ভোরেই উঠতে হবে বলে মোবাইলে অ্যালার্ম দেওয়া ছিল। কিন্তু তার আর দরকার হলো না। গভীর ঘুম ভেঙে গেল হিমেল পরশে।

নাফাকুম মুখ হতে পারে বাংলার নায়াগ্রা

নাফাকুম (থানছি) থেকে ফিরে: নাফাকুম ঝরনার পানির স্রোত সাঙ্গু নদীতে মিশে যাওয়ার স্থানটির নাম স্থানীয়দের কাছে ‘নাফাকুম মুখ’।

বগালেকের মুগ্ধ গাছ!

বগালেক ঘুরে: ভোরের আলো চোখ মেললে পাহাড় আর ঘুমাতে দেয় না। এটা একপ্রকার নিয়ম হয়ে দাঁড়ালো এবারের ট্যুরে। বোধহয় অবর্ণনীয় সৌন্দর্য

অজগরের মাংস খেতেই জেগে উঠলো বগালেক!

বগালেক, রুমা ঘুরে: আদিকালের কথা। এই পাহাড়ে বসবাস করতো ৬০ পরিবার। তারা একদিন বড় আকারের একটি অজগর সাপ পেলো। সবাই সিদ্ধান্ত নিলো, সাপটি

খাগড়াছড়িতে স্বাগত জানায় শাপলা!

খাগড়াছড়ি থেকে ফিরে: খাগড়াছড়ি শহরে বাস থেকে নামার পর প্রথমেই যে স্থাপনা বা ভাস্কর্য চোখে পড়বে তা হলো শাপলা চত্বর। মূলত এটাই এ শহরের

শীতল পরশের অনিন্দ্যসুন্দর নাফাকুম

নাফাকুম (রেমাক্রী, থানচি) ঘুরে: অনুপম নৈসর্গিক দৃশ্য। দু’পাশে সুউচ্চ পাথুরে পাহাড়, মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে রেমাক্রী খাল। স্রোত আর অবয়ব

পর্যটকবান্ধব বাজার বিলাইছড়ি

রাঙামাটি থেকে ফিরে: রাঙামাটি শহরের তবলছড়ি ঘাট থেকে আড়াই ঘণ্টার লঞ্চযাত্রা। তারপর বিলাইছড়ি বাজার। নামে বাজার হলেও এটা উপজেলা সদর।

পর্যটন ‘পরিচ্ছন্ন’ এভাবেই হোক!

বান্দরবান থেকে ফিরে: পর্যটন নগরীকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন রাখতে সব ধরনের উদ্যোগই প্রশংসার দাবি রাখে। তবে এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম’ কিছু

সাদেকের কমলার জুসে পাহাড় মাড়ানোর ক্লান্তি দূর

কেওক্রাডং ঘুরে: রুমার ১১ মাইল থেকে উত্তরে প্রায় ৩শ’ ফুট খাড়া ঢাল বেয়ে নিচে নামতেই জান কাবাব! কেওক্রাডং ট্রেকিংয়ের শুরুতেই বড়

মেঘ, পাহাড় আর সূর্যের সঙ্গে মায়াবী সময়

নীলাচল (বান্দরবান) থেকে ফিরে: ভোরে মেঘের কোল ঘেঁষে অপরূপ রূপ নিয়ে সূ্র্যের উদয়। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে দুধসাদা মেঘের ঢেউ। দিনভর রোদের

পাহাড় পেখম খোলে চিম্বুকে

বান্দরবান থেকে ফিরে: নীল আসমানে খেলছে  সাদা মেঘ।  চলছে সূর্যের সঙ্গে লুকোচুরিও। সেই খেলায় সাড়া দেয় সবুজ বৃক্ষরাজিতে আচ্ছাদিত

রাঙামাটিতে পাহাড়ি পোশাকের রকমারি পসরা

রাঙামাটি থেকে ফিরে: পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার মধ্যে রাঙামাটির সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসুদের কাছে কিছুটা ব্যতিক্রম। এখানকার

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়