সিলেটে প্রথম দিনের প্রথম সেশনেই আউট হয়ে গিয়েছিলেন জাকির হাসান। কিন্তু তখন বল টার্ন করেছিল বেশ।
বাংলাদেশের একাদশে তো ছিলেন কেবল একজন পেসার। দুই ইনিংসে ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন তাইজুল ইসলাম। দ্বিতীয় টেস্টেও কি তেমন কিছুর প্রত্যাশাই করছেন? বুধবার দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামার আগে প্রশ্নটি ছিল নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক টিম সাউদির জন্য।
তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমার মনে হয় আপনি যখন দুনিয়ার এই দিকটাতে আসবেন। আপনি আশাই করবেন যে স্পিনাররা বড় ভূমিকা রাখবে। আমরা প্রথম ম্যাচে একরমই দেখেছি, দ্বিতীয় ম্যাচেও তেমনই আশা করছি। যদিও এটা বলছি, তবুও কাইল (জেমিসন) অনেকগুলো সুযোগ তৈরি করেছে। ’
‘সে অনেকদিন পর টেস্ট ম্যাচ খেলতে নেমেছিল। তাকে দেখে খুব ভালোই মনে হচ্ছিল আর একই সঙ্গে এই কন্ডিশনেও হুমকি হয়েছে। তো, দুনিয়ার এই দিকটাতে সবসময়ই স্পিনের লড়াই, এটা প্রত্যাশা করেই এদিকে আসবেন। দ্বিতীয় টেস্টেও তেমন কিছুর প্রত্যাশাই করছি। ’
সিলেটের চেয়েও মিরপুরের উইকেট স্বাভাবিকভাবেই স্পিনারদের সাহায্য করার কথা বেশি। এখানকার উইকেটের এ নিয়ে খ্যাতিও আছে। এমন উইকেটে নিউজিল্যান্ডের জন্য ফিরে আসা কতটা কঠিন হবে? সাউদির আশা ভালো কিছুর।
তিনি বলেন, ‘প্রথম ম্যাচটা অবশ্যই হতাশার ছিল। কিন্তু এখানে ভালো ক্রিকেট খেলার সুযোগ আছে। ভিন্ন উইকেট, আমাদের এই উইকেটে মানিয়ে নিতে হবে আর নিজেদের সর্বোচ্চ সুযোগের জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। এটা দারুণ চ্যালেঞ্জ দুনিয়ার এই প্রান্তে আসা। আমরা আগামী পাঁচ দিনের দিকে তাকিয়ে আছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬২০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০২৩
এমএইচবি/আরইউ