বিকেএসপিএর চার নম্বর মাঠে খেলতে নামে শক্তিশালী দু’দল। তবে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত সঠিক প্রমাণ করেন দলের দুই ওপেনার লিটন ও সাদমান ইসলাম।
এদিন প্রথম থেকেই দারুণ ব্যাটিং করেন জাতীয় দলের বাইরে থাকা লিটন। পরে ৭৮ বলে তুলে নেন সেঞ্চুরি। এক ম্যাচ আগেই সেঞ্চুরি করেছিলেন ৭৯ বলে। এবার এগিয়ে গেলেন আরেক ধাপ। এক ম্যাচ আগে মোহামেডানের বিপক্ষে ১০৩ বলে ১৩৫ করেছিলেন লিটন। পরের ম্যাচে ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ৫০ করেছিলেন ৩৮ বলে। এবার আরও একটি সেঞ্চুরি।
আবাহনীর এ ওপেনার শেষ পর্যন্ত আউট হয়েছেন ১০১ বলে ১৩৬ রান করে। ছিল ২০টি চার ও তিনটি ছক্কার মার। সব মিলিয়ে এবারের লিগে ৯ ম্যাচে ২ সেঞ্চুরি ও ৩ হাফসেঞ্চুরিতে লিটনের রান ৫৭৮। সর্বোচ্চ রানের তালিকায় তার ধারে কাছে নেই কেউ। গড় ৬৪.২২, স্ট্রাইক রেট ১০৯.৪৬।
সাদমান ৮৩ বলে ৮৫ রান করে আউট হন। তার ইনিংসে ছিল সাতটি চার ও পাঁচটি ছক্কা। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩৫ রান আসে নামজুল হোসেন শান্তর ব্যাট থেকে। তবে শেষ দিকের ব্যাটসম্যানরা নিজেদের সেভাবে মেলে না ধরতে পারলে অলআউট হতে হয় আবাহনীকে।
রুপগঞ্জের হয়ে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট পান মোহাম্মদ শরীফ ও মোশাররফ হোসেন। দুটি উইকেট তুলে নেন মাহমুদুল হাসান।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, ১৭ মে, ২০১৭
এমএমএস