পাশাপাশি টেস্ট ক্রিকেটকে আরও গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। আর ক্রিকেটকে অলিম্পিকের সঙ্গে যুক্ত করার দিকে এগোতে হবে বলেও প্রস্তাব দিয়েছে কমিটি।
ক্রিকেট কমিটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ করার ওপরও জোর দিয়েছে।
কমিটি মনে করছে, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চালু হলে টেস্ট ক্রিকেট নিয়ে সমর্থকদের আগ্রহও বাড়বে। বর্তমানে টেস্টের সফরসূচি ঠিক হয় ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রামের মাধ্যমে। যেখানে দশ বছর ধরে একটা টিম অন্য টিমের বিরুদ্ধে খেলবে ‘হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে’ পদ্ধতিতে।
২০১৩ সালে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বাতিল করে সে জায়গায় টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চালু করতে। কিন্তু সম্প্রচারকারী সংস্থা আগ্রহ না দেখায় সে প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়। ডিআরএস নিয়ে কমিটি আরও ঠিক করেছে, যদি টিভি আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত ‘আম্পায়ার্স কল’ হয়, তা হলে কোনও টিমের রিভিউ বাতিল হবে না।
একই সঙ্গে কমিটি প্রস্তাব দিয়েছে, মাঠের আম্পায়ারদের যেন আরও বেশি ক্ষমতা দেওয়া হয়। কুম্বলেদের সুপারিশ, কোনও ক্রিকেটার যদি মাঠে বাজে আচরণ করেন, তা হলে তাকে মাঠ থেকে বের করে দেওয়ার ক্ষমতা যেন দেওয়া হয় আম্পায়ারদের। ব্যাট নিয়েও বিধিনিষেধ চালু করার পক্ষে সায় দিয়েছে কমিটি। কুম্বলে ছাড়াও এই কমিটিতে রয়েছেন রাহুল দ্রাবিড়, মাহেলা জয়াবর্ধনে, শন পোলকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৯ ঘণ্টা, ২৬ মে, ২০১৭
এমএমএস