এই যাত্রায় প্রথমেই দেখা গেল ইংল্যান্ডকে। তার একটু পরেই নেমে এলো বাংলাদেশ।
মাঠে প্রবেশের একবারে সাথেই রাখা হয়েছে উদ্বোধনের নিমিত্তে আতশবাজীর সরঞ্জামাদি। সেখান থেকে বারবার বেরিয়ে আসছিলো আতশবাজী ও আগুনের লেলিহান শিখা। সেই শিখার ভেতর দিয়ে প্রথমে মাঠে প্রবেশ করলো ইংল্যান্ড।
ইংল্যান্ডের সাথেই আগুনের সেই শিখার পরশ নিয়ে মাঠে প্রবেশ করলো মাশরাফির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। দেখে মনে হচ্ছিল যেন আজ আগুনের মতোই তেজস্বী মনোভাব নিয়ে ওভালের দ্বৈরথে নামছেন টাইগাররা।
হাঁটতে হাঁটতে দু’দলই একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে রাখা চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ট্রফিটি অতিক্রম করে সাড়িবদ্ধ হয়ে দাঁড়ালেন। কিছুক্ষণ পরেই শুরু হলো জাতীয় সঙ্গীত। শুরুটা প্রথমে করলো টিম বাংলাদেশ। ওভালের মাঠে বেজে উঠলো ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমার ভালবাসি। ’
পুরো স্টেডিয়ামে হাজার হাজার দর্শক দাঁড়িয়ে গেলেন। কি বাংলাদেশ, কি ইংল্যান্ড। টাইগাদের সাথে তারাও গেয়ে উঠলেন লাল-সবুজের গান।
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হলে শুরু হলো ইংল্যান্ডেরটি। এক সময় তাও শেষ হয়ে গেল। আর তারপরেই মাঠের চারপাশ কেঁপে উঠলো আতশবাজী আর দর্শকদের হৈহুল্লোড়ের ধ্বনিতে।
এমন উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়েই ওভালের সবুজ চত্বরে গড়ালো আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
স্থাণীয় সময়: ১১১৫ ঘণ্টা, ১ জুন, ২০১৭
এইচএল/এমআরএম