এবার পাকিস্তানের স্কোয়াডে ছিলেন এমন কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটার যাদের জন্য এটিই ছিল প্রথম কোন বৈশ্বিক আসরে অংশগ্রহণ। অনেকের আবার অভিষেকও হয়েছে এই টুর্নামেন্ট দিয়েই।
ওপেনার ফখর জামান, পেসার রুম্মান রইস ও অলরাউন্ডার ফাহিম আশরাফের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছে এই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেই। অন্যদিকে ১৮ বছর বয়সী শাদাব খানও মাত্র সাতটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছেন পাকিস্তানের জার্সি গায়ে। এছাড়া অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ, বাবর আজম, হারিস সোহেল, ইমাদ ওয়াসিম, হাসান আলিদের জন্যও ছিল এটাই প্রথম চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রাখতে না রাখতেই কোটিপতি হয়ে যাওয়ার এই ঘটনাকে অনেকেই তুলনা করছেন অস্কারজয়ী চলচ্চিত্র ‘স্লামডগ মিলিয়নিয়ার’-এর জামাল মালিকের সাথে, যে কিনা রাতারাতি কোটিপতি বনে গিয়েছিল। অনেকে আবার বলছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের এই উত্থানকে রূপালি পর্দার কাহিনীর চেয়েও বেশি চমকপ্রদ বলে আখ্যায়িত করছেন।
এদিকে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডও পুরো দলকে ২ কোটি ৯০ লক্ষ রুপি এবং প্রতি খেলোয়াড়কে ১০ লক্ষ রূপি করে বোনাস দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এছাড়া পাকিস্তানের ধনকুবের ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী রিয়াজ মালিকও প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ১০ লক্ষ রূপি ও একটি করে প্লট দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, ২১ জুন, ২০১৭
এমএমএস