চলতি আসরের এখন পর্যন্ত হওয়া প্রথম ১৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত ঢাকার মিরপুর শের ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হয় ৮টি ম্যাচ।
টেবিলের দুইয়ে আছে, মুশফিকুর রহিমের চিটাগং ভাইকিংস। সিলেট পর্বে বিপিএল ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান পায় এই দলটি। দুই পর্ব মিলিয়ে ৫ ম্যাচের ৪টিতেই জয় পেয়েছে সাগরপাড়ের দলটি।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস সিলেটে ২ ম্যাচ খেলে হারেনি একটিতেও। দুই পর্ব শেষে ৬ ম্যাচে ৪ জয় নিয়ে পয়েন্ট টেবিলে তাদের অবস্থান তিন নম্বরে।
সিলেট পর্বে মাত্র দুটি ম্যাচ খেলেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন রংপুর রাইডার্স। আর দুটি ম্যাচই ছিলো স্বাগতিকদের বিপক্ষে। এর মধ্যে প্রথমটিতে হারলেও দ্বিতীয়টিতে জিতে টানা তিন ম্যাচ পর জয়ের ধারায় ফেরে মাশরাফি বিন মর্তুজার দল। মোট ৭ ম্যাচ খেলে ৩ জয় নিয়ে তারা আছে টেবিলের চতুর্থ নম্বরে।
তরুণ অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন রাজশাহী কিংস আছে টেবিলের পাঁচে। সিলেট পর্বে দুই ম্যাচ খেলে একটিতে জয় ও একটিতে পরাজয় দেখেছে তারা। মোট ৬ ম্যাচ খেলে তিনটিতে জয় মেহেদির দলের।
সিলেটে হওয়া ৮ ম্যাচের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪ ম্যাচ খেলেছে স্বাগতিক সিলেট। কিন্তু জয় পায় মাত্র একটি ম্যাচে। ডেভিড ওয়ার্নারের নেতৃত্বে এতদিন খেলে আসা দলটির অবস্থান টেবিলের ষষ্ঠ স্থানে।
ঢাকা পর্বে চার ম্যাচ খেলে কোনো জয় পায়নি খুলনা। যদিও সিলেটে সেই পরাজয়ের ধারা ভাঙে মাহমুদউল্লাহর খুলনা। তবে পরের দুই ম্যাচেই আবারও হারে তারা। সাত ম্যাচ শেষে মাত্র ১ জয় নিয়ে দলটি আছে পয়েন্ট টেবিলের তলানীতে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৯
এমকেএম/এমএমএস