চট্টগ্রাম: মোহাম্মদ আকরম উল্লাহ। বাড়ি নওগাঁ জেলায়।
এছাড়াও রাজশাহী থেকে নগরের সাগরিকা গরুর বাজারে ১৫টি বড় গরু নিয়ে এসেছেন রমিজ উদ্দিন। ঈদে চট্টগ্রামের হাটে গরু নিয়ে আসা তাদের বাপ দাদার ব্যবসা। তিনি ভারতীয় সাদা জাতের গরু এনেছেন। সে গরুগুলোকে আরও সাদা করতে শরীরে পাউডার দিচ্ছেন নিয়মিত।
ঈদুল আজহার বাকি মাত্র দুইদিন। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসছে গরু। এসব গরুর পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বেপারিরা।
গরুগুলোকে সতেজ, সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখতে কেউ গোসল করাচ্ছেন নিয়মিত আবার অনেকেই গরুর শরীরে তেল মালিশ করে সৌন্দর্য বাড়াচ্ছেন। অনেকেই আবার ব্যস্ত সময় পার করছেন স্যালাইন, খড়, ভূষি খাইয়ে গরু তরতাজা রাখতে।
সোমবার (২৬ জুন) নগরের তিনটি স্থায়ী হাট সাগরিকা বাজার, বিবিরহাট ও পোস্তারপাড় ছাগলের হাটে গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা যায়। এছাড়াও অস্থায়ী হাট কর্ণফুলী গরুবাজার, সল্টগোলা রেলক্রসিং-সংলগ্ন হাট ও দক্ষিণ পতেঙ্গার বাটারফ্লাই পার্কসংলগ্ন খালি মাঠ ও পতেঙ্গা লিংক রোড সংলগ্ন খেজুর তলা মাঠের গরুর বাজারে গিয়ে একই দৃশ্য চোখে পড়ে।
সাগরিকা পশুর বাজারে প্রতিদিনই আসছে কুষ্টিয়ার গরু। ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণে গরুর গোসল, স্যালাইন, খড়, ভূষি খাইয়ে তরতাজা চেষ্টার অন্ত নেই ব্যাপারীদের।
বিবির হাট পশুর বাজারের বেপারি আব্দুল কাদের বাংলানিউজকে বলেন, কুষ্টিয়া থেকে ১০টি গরু এনেছি। ক্রেতাদের নগর নজর কাটতে গরুগুলোকে সতেজ রাখার চেষ্টা করছি। ক্রেতার আসছেন, গরু দেখছেন। কেউ কেউ কিনছেনও।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫০ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০২৩
বিই/টিসি