চট্টগ্রাম: স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি সংশ্লিষ্ট গবেষনার অনেক সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত বিজ্ঞানী এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. হাসিনা খান।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামে বিশেষায়িত ডায়াগনস্টিক ল্যাব, গবেষণাগার এবং চিকিৎসাকেন্দ্র এসপেরিয়া হেলথ কেয়ার লিমিটেড পরিদর্শন এসে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এসপেরিয়ার প্যাথলজি ল্যাব, মলিকিউলার ল্যাব, জেনেটিক ল্যাব, জিনোম সিকুয়েন্সিং ল্যাব, ক্যারিওটাইপিং ল্যাব, হিস্টোপ্যাথলজি ল্যাব, ইমিউনোহিস্টোকেমিস্ট্রি ল্যাব এবং অনকোলজি সেন্টার পরিদর্শন করেন তিনি।
পরে 'মেডিক্যাল গবেষণায় জেনেটিক্স ও বায়োটেকনোলজির গুরুত্ব' শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় অধ্যাপক হাসিনা খান বলেন, গবেষণায় চট্টগ্রাম তথা বাংলাদেশে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে মলিকুলার গবেষণা। ব্যক্তির পাশাপাশি বিভিন্ন প্রাণীকুলের বর্তমান এবং ভবিষ্যতের সকল রোগের নিখুঁত বিশ্লেষণ জিনোম সিকোয়েন্সের মাধ্যমে করা সক্ষম।
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান, প্রভাষক আফরোজা আক্তার তন্বী, মহব্বত হোসেন এবং এসপেরিয়া হেলথ কেয়ারের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট পরিচালক জয়নব রুমা ও জাহেদুল আলম।
এ সময় বক্তারা এসপেরিয়ায় একটি অলাভজনক রিসার্চ সেন্টার গঠন করতে যাচ্ছেন বলে জানান। যেখানে উদ্ভুত সকল মহামারির নমুনা সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৩
এমআর/পিডি/টিসি