চট্টগ্রাম: মহাত্মা গান্ধী আজীবন শান্তির লালিত বাণীতে সমাজের সব স্তরের মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছেন। হিংসা-হানাহানি, সাম্প্রদায়িকতা, জাতিগত বিদ্বেষের বিপরীতে দাঁড়িয়ে তিনি আজীবন মানবতার গান গেয়েছেন।
সোমবার (২ অক্টোবর) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে বাংলাদেশ-ভারত ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিষদ কর্তৃক আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার এসব কথা বলেন।
সংগঠনের বিভাগীয় সভাপতি তারেকুল ইসলাম জুয়েলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার চৌধুরীর সঞ্চালনায় সেমিনার উদ্বোধন করেন কবি আবুল মোমেন।
স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি তাপস হোড়। অধ্যক্ষ শিমুল বড়ুয়া উপস্থাপিত প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন ডা. উত্তম বড়ুয়া, অধ্যক্ষ সুদীপা দত্ত, কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক, কলামিস্ট মাসুম চৌধুরী, চট্টগ্রাম চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ্, প্রকৌশলী প্রদীপ দত্ত, অধ্যক্ষ গণেশ ত্রিপাঠী প্রমুখ ।
‘মুক্তির মন্দির সোপানতলে’ উদ্বোধনী সঙ্গীতসহ অনুষ্ঠানের প্রধান তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক তারেক হাসান ও সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন প্রণব দাশগুপ্ত।
আবুল মোমেন বলেন, অহিংস আন্দোলনের প্রবক্তা মহাত্মা গান্ধী ও বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু দুটি দেশই প্রতিষ্ঠা করেননি, করেছেন দুটি পৃথক জাতিসত্তা। তাই কোটি কোটি জনগণ তাঁদের নিজ নিজ জাতির পিতার আসনে বসিয়ে সুমহান মর্যাদা দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ৪, ২০২৩
এআর/পিডি/টিসি