ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

দিল্লি, কলকাতা, আগরতলা

কলকাতার ‘আর্ট একর’- এ উদ্বোধন হলো বাংলাদেশ গ্যালারির

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১৩৫ ঘণ্টা, জুন ৪, ২০১৬
কলকাতার ‘আর্ট একর’- এ উদ্বোধন হলো বাংলাদেশ গ্যালারির ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

কলকাতা: কলকাতার ‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রিয়েটিভ অ্যান্ড কালচারাল ভিসন’ বা ‘আর্ট একর’- এ বাংলাদেশের জন্য সম্পূর্ণ আলাদা একটি গ্যালারির উদ্বোধন করা হয়েছে।

 

শুক্রবার (০৩ জুন) এ গ্যালারির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে  উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, সংস্কৃতি সচিব অকতারী মমতাজ ও সহ সচিব মো. মসিউর রহমান।


 
উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের পর্যটনমন্ত্রী নাট্যকার ব্রাত্য বসু, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব, নাট্যকার বিভাস বসু, কবি সুবোধ সরকার, অধ্যাপক সুগত মারজিৎ, আর্ট একর’র অন্যতম পরিচালক শিল্পী সুভাপ্রসন্ন এবং কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
 
গত ৩১ মে থেকে ‘আর্ট একর’-এ বাংলাদেশের শিল্পীরা তাদের শিল্পকর্ম তৈরি করেন। সেই শিল্পকর্মগুলো প্রদর্শনীর মাধ্যমেই বাংলাদেশ গ্যালারির পথ চলা শুরু হলো।

বলিষ্ঠ শিল্পীদের মধ্যে যারা তাদের শিল্পকর্ম তৈরি করেছেন তারা হলেন- শাহীদ কবির, রফিকুন নবি, রঞ্জিত দাস, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, মনিরুল ইসলাম, সৈয়দ জাহাঙ্গীর, শেখ আবজাল। এছাড়াও শিল্পী মনসির করিম, মো. ইউনুস, মাকুদুল হক নিজেরা উপস্থিত থাকতে না পারলেও তাদের ছবি পাঠিয়েছেন।
 
কলকাতার উপকণ্ঠে নিউটাউনে ‘আর্ট একর’ এমন একটি শিল্প গ্যালারি যেখানে শিল্পীরা থেকে তাদের শিল্পকর্ম তৈরি করতে পারেন। আবার সেই সব শিল্পকর্ম ‘আর্ট একর’-এর গ্যালারিতেই প্রদর্শিত হয়।
 
তথ্য ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, দুই বাংলার উৎস এক। এই অখণ্ড সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন অসামাজিক শক্তিকে প্রতিহত করতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও বেশি দরকার।
 
‘আর্ট একর’ এর মূল উদ্যোক্তা সুভাপ্রসন্ন বলেন, বাংলাদেশের শিল্পীদের কাজ আমরা বুকের গভীরে স্থাপন করি। এখন থেকে দুই দেশের মানুষ স্থায়ীভাবে দুই বাংলার শিল্পীদের কাজ দেখার সুযোগ পাবেন। পুরো প্রচেষ্টাকে অভিনন্দন জানান মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, মন্ত্রী গৌতম দেবসহ উপস্থিত সবাই। এরপর একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ০১৩০ ঘণ্টা, জুন ০৪ , ২০১৬
ভি.এস/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।