আগামী ২৫ জানুয়ারি শুরু হওয়া এ মেলা চলবে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এ মেলায় বাংলাদেশের ৩১টি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নেবে।
বাংলাদেশের দিনাজপুরে অবস্থিত কান্তজির প্রাচীন মন্দির আদলে ৩১’শ স্কয়ার ফিটের প্যাভিলিয়ন নির্মাণ করা হবে।
এছাড়া কলকাতা বইমেলায় ৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে পালন করা হবে। এইদিন বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে ‘বাংলাদেশের কবিতা’ শিরোনামে একটি আলোচনা সভা এবং বাংলাদেশের স্বনামধন্য শিল্পীদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।
এছাড়া উপস্থিত থাকবেন- মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, মুখ্য সচিব প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি দফতরের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে কবি আসাদ চৌধুরী, আলোচক হিসেবে কবি অলোকরঞ্জন দাসগুপ্ত, কবি মহাম্মদ নুরুল হুদা উপস্থিত থাকবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঙলা বিভাগের অধ্যাপক বেগম আকতার কমলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালযের সচিব আকতারী মমতাজ।
অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করবেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, সুবীর নন্দী, ফরিদা পারভীন, শাহানাজ নাসরিন ইলা এবং বংশীবাদক গাজী আব্দুল হাকিম।
এছাড়া নোট বাতিলে কোনো সমস্যা যাতে সৃষ্টি না হয় তার জন্য বইমেলায় এসবিআই অডিটোরিয়ামের পাশে একটি অস্থায়ী এসবিআই ব্যাংকের শাখা খোলা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ক্রেতা-বিক্রেতারা তাদের লেনদেন করতে পারবেন। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ড।
বাংলাদেশ সময়: ০২৪১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৭
ভি.এস/ওএইচ/