এতে উপস্থিত ছিলেন- কলকাতায় বাংলাদেশর উপ-হাই কমিশনার জকি আহাদ, কাউন্সিলর-১ মিয়া মোঃ মাইনুল কবি, প্রথম সচিব প্রেস মোফাকখরুল ইকবাল, প্রথম সচিব বাণিজ্য মহম্মদ সাইফুল ইসলাম ও তৃতীয় সচিব (কাউন্সিলর) শেখ সাফিনুল হক প্রমুখ।
উপ-হাই কমিশনার জকি আহাদ বলেন, এই মেলায় বাংলাদেশের ৩১টি প্রকাশনী সংস্থা অংশ নেবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের দিনাজপুরে অবস্থিত প্রাচীন কান্তজির মন্দিরের আদলে ৩ হাজার ৫শ’ বর্গফুটের প্যাভিলিয়ন নির্মাণ করা হবে। টেরাকোটার কাজ এবং প্রাচীনত্বের জন্য এই মন্দিরটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। ১৭০৪ সালে এই মন্দিরের কাজ শুরু হয়ে এবং ১৭২২ সালে এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়।
আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনের পক্ষে ‘বাংলাদেশের কবিতা’ শিরোনামে একটি আলোচনা সভা ও বাংলাদেশের স্বনামধন্য শিল্পীদের নিয়ে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে বলেও তিনি জানান।
ওইদিনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি দফতরের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন কবি আসাদ চৌধুরী। আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- কবি অলোকরঞ্জন দাসগুপ্ত, কবি মহাম্মদ নুরুল হুদা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক বেগম আকতার কমল।
এতে সভাপতিত্ব করবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব আকতারী মমতাজ।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, সুবীর নন্দী, ফরিদা পারভীন, শাহানাজ নাসরিন ইলা ও বংশীবাদক গাজী আব্দুল হাকিম।
প্রথম সচিব মোফাকখরুল ইকবাল বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি কলকাতা বইমেলায় পাঠকরা সব সময় নতুন বাংলাদেশি লেখক, কবি-সাহিত্যিকদের বই খোঁজেন। এ বছরও একাধিক নতুন লেখকের বই থাকছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৭
ভিএস/জিপি/এমজেএফ