এরইমধ্যে এই আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রস্তাব ভারত সরকারের সংশ্লিস্ট মন্ত্রণালয়ে চলে গেছে।
প্রস্তাব উত্থাপনকারী সংস্থার তথ্য মতে, মশা খুব বেশি জ্বালাতন করছে এমন এলাকাগুলোতে এই অপটিক্যাল সেন্সর বসান হবে।
ফলে প্রয়োজন বিচার করে মশক নিধনে স্প্রে’র ধরনও বদল করা যাবে। ওই পদ্ধতিতে একদিকে যেমন খরচ কমবে সরকারের, অন্যদিকে মশা নিধনের ক্ষেত্রেও ওষুধের কার্যকারিতা বাড়বে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতের ৯৫ শতাংশ নাগরিক ম্যালেরিয়া প্রবণ এলাকায় বাস করেন। সারাবিশ্বে ম্যালেরিয়াতে যত মৃত্যু হয়, তার ৫ শতাংশই হয় ভারতে।
এছাড়াও মশাবাহিত ভাইরাস ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার সমস্যাও প্রকট ভারতে। মশা নিধনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হলে এই পতঙ্গবাহিত রোগ অনেকটাই কমতে পারে বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের।
এখন অপেক্ষা ভারত সরকারের সবুজ সংকেতের। তারপরই শুরু হতে পারে অত্যাধুনিক এই প্রযুক্তিতে মশা নিধন।
বাংলাদেশ সময়: ১২২০ ঘণ্টা, মার্চ ০৪, ২০১৭
এসএস/এএটি/এইচএ/