নির্দেশনায় প্রতিটি উপজেলায় একজন, সিটি করপোরেশন এলাকায় ভৌগোলিকভাবে পাশাপাশি অবস্থিত প্রতি তিন থেকে চারটি ওয়ার্ডের জন্য একজন, সিটি করপোরেশন ছাড়া জেলা সদরে প্রতি পৌর এলাকায় এক থেকে দুইজন করে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। এছাড়া পাবর্ত্য এলাকায় ভৌগোলিকভাবে পাশাপাশি অবস্থিত তিন থেকে চারটি উপজেলার জন্য একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১২ নভেম্বর ) ইসির যুগ্ম সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় ভোটগ্রহণের পরদিন অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত রাখার কথাও বলা হয়েছে।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ছাড়া সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) সংশ্লিষ্ট উপজেলায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ করা যাবে। যেসব উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মরত নেই সেসব উপজেলায় জেলা পর্যায়ে কর্মরত প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে বিভাগীয় বা অন্য কোনো কার্যালয়ে কর্মরত প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেওয়ার কথা নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ম্যাজিস্ট্রেটরা আচরণ বিধি লঙ্ঘণের দায়ে প্রার্থী বা সমর্থকদের জরিমানা ও কারাদণ্ডে দণ্ডিত করতে পারবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৮
ইইউডি/আরআইএস/