নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনী, কোস্ট গার্ড, আনাসার, পুলিশ ও র্যাবকে নিয়োজিত করা হয়। কিন্তু এবারই প্রথম প্রান্তিক এ নিরাপত্তা রক্ষীদের নিয়োজিত করা হচ্ছে।
সারাদেশে দফাদার ও মহল্লাদার মিলিয়ে গ্রাম পুলিশের সংখ্যা ৪৫ হাজার ৫শ জনের মতো। ইউনিয়ন পরিষদের অধীন এ নিরাপত্তারক্ষীরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের কর্মচারী।
নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ মঙ্গলবার (২৭ নভেম্বর) নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
কমিশনের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা থেকে জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে সাতশ কোটি টাকার বাজেট রাখা হয়েছে। যার দুই তৃতীয়াংশ ব্যয় হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেছনে। তবে খাত অনুযায়ী বরাদ্দ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৮ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই ২ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৯ডিসেম্বর। আর প্রতীক বরাদ্দ ১০ ডিসেম্বর।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৮
ইইউডি/এসএইচ