২৮ নভেম্বর পর্যন্ত সবগুলো দলের ৩ হাজার ৬৫ প্রার্থী মনোননয়পত্র দাখিল করেছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ। এদের মধ্যে দলের প্রার্থী ২ হাজার ৫৬৭ জন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২৬৪ আসনে এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি ২৯৫ আসনে প্রার্থী দিয়েছে। আর জাতীয় পার্টি প্রার্থী দিয়েছে ২১০ আসনে।
নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা থেকে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র জমা না দেওয়া আসনের মধ্যে রয়েছে- ঠাকুরগাঁও-৩, নীলফামারী-৩ ও ৪, লালমনিরহাট-৩, রংপুর-১ ও ৩, কুড়িগ্রাম-২, গাইবান্ধা-১, বগুড়া-২, ৩, ৪, ৬ ও ৭, রাজশাহী-২, কুষ্টিয়া-২, বরিশাল-৩ ও ৬, পিরোজপুর-২ ও ৩, ময়মনসিংহ-৪ ও ৮, কিশোরগঞ্জ-৩, মুন্সিগঞ্জ-১, ঢাকা-৪, ৬ ও ৮; নারায়ণগঞ্জ-৫, সুনামগঞ্জ-৪, সিলেট-২, মৌলভীবাজার-২, বাহ্মবাড়িয়া-২, ফেনী-১ ও ৩, লক্ষ্মীপুর-২ এবং চট্টগ্রাম-২ ও ৫।
বিএনপি যেসব আসনে মনোনয়নপত্র দেয়নি:
টাঙ্গাইল-৮, মৌলভীবাজার-২, কুমিল্লা-৭, লক্ষ্মীপুর-৪ ও চট্টগ্রাম-১৪
যেসব আসনে জাতীয় পর্টি মনোনয়নপত্র জমা দেয়নি:
ঠাকুরগাঁও-১ ও ২; দিনাজপুর-৩; নীলফামারী-২; লালমনিরহাট-২; রংপুর-৬; গাইবান্ধা-২; চাপাইনবাবগঞ্জ-১,২ ও ৩; নঁওগা-৬; রাজশাহী-১ ও ৪; সিরাজগঞ্জ-১, ২, ৫ ও ৬; পাবনা-২, ৩ ও ৪; কুষ্টিয়া-২ ও ৩; চুয়াডাঙ্গা-২; ঝিনাইদাহ-১, ২ ও ৪, যশোহর-১; মাগুরা-২; খুলনা-৩; সাতক্ষীরা-৩; বরগুনা-১; পটুয়াখালী-২; ভোলা-২; বরিশাল-১ ও ৪, পিরোজপুর-২; টাঙ্গাইল-১, ২, ৩ ও ৬; শেরপুর-২, ময়মনসিংহ ১, ৩ ও ১১; নেত্রকোণা-১, ৪ ও ৫; কিশোরগঞ্জ-৪ ও ৫; মানিকগঞ্জ-১; ঢাকা-১, ২, ৯ ও ১৯; নারায়ণগঞ্জ-২; ফরিদপুর-২, ৩ ও ৪; গোপালগঞ্জ-১; মাদারীপুর ২ ও ৩; শরিয়তপুর-১ ও ২; সুনামগঞ্জ-১ ও ৩; মৌলভীবাজার ১, ৩ ও ৪; হবিগঞ্জ-৪; বাহ্মণবাড়িয়া-১; কুমিল্লা-৬, ৯ ও ১০; চাঁদপুর-৩; ফেনি-১ ও ২; নোয়াখালী-৩; লক্ষ্মীপুর-৩ ও ৪; চট্টগ্রাম-১, ৩, ৬, ৭, ৮, ৯, ১১, ১৩, ১৫ ও পার্বত্য বান্দরবান।
২ ডিসেম্বর প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র বাছাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৯ ডিসেম্বর। আর প্রতীক বরাদ্দ ১০ ডিসেম্বর।
আ.লীগের ২৬৪, বিএনপির ২৯৫ আসনে মনোনয়ন দাখিল
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৯, ২০১৮
ইইউডি/এমজেএফ