নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন পরিচালনা শাখার যুগ্ম-সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান বাংলানিউজকে বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তারা বাছাইয়ের পর যাদের আবেদন অবৈধ বা বাতিল হয়েছে, তারা নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন। এছাড়া যাদের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তিরা আবেদন করতে পারবেন।
আগামী ৩, ৪ ও ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে হবে। আর নির্বাচন কমিশন সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে ৬, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর শুনানি করে সিদ্ধান্ত দেবেন। এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনই আপিল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা পালন করবেন।
আগামী ৯ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়। ১০ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। আর ৩০ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ দিয়েও কেউ আশানুরূপ ফল না পেলে আদালতেও যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে কেউ নির্বাচিত হওয়ার পরও অভিযোগ প্রমাণ হলে সংশ্লিষ্ট বিজয়ী প্রার্থির প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে।
একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য ঢাকা বিভাগে ৭০৮ জন, চট্টগ্রামে ৬৮৮ জন, রংপুরে ৩৬১ জন, রাজশাহীতে ৩৫৩ জন, খুলনায় ৩৫১ জন, বরিশালে ১৮২ জন, ময়মনসিংহে ২৩৬ জন এবং সিলেট ১৭৭ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৮
ইইউডি/জেডএস