রোববার (২ ডিসেম্বর) জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানা যায়।
জানা যায়, বাতিল হওয়া প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন নীলফামারী-১ আসনে আহমেদ বাকের বিল্লাহ মুন (বিএনপি), স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে আমিনুল হোসেন সরকার, আব্দুস সাত্তার, মখদুম আজম মাশরাফী।
নীলফামারী-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এজানুর রহমান, নীলফামারী-৩ আসনে স্বতন্ত্র বাদশা আলমগীর, গোলাম আজম এলিচ, আনসার আলী মিন্টু, আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর, বিএনপির ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী ও গণফ্রন্টের মোজাম্মেল হক।
নীলফামারী-৪ আসনে বিএনপির আমজাদ হোসেন সরকার, স্বতন্ত্র প্রার্থী সিকান্দার আলী, আখতার হোসেন বাদল, ফরহাদ হোসেন, রশিদুল ইসলাম, মিনহাজুল ইসলাম মিনহাজ, আমিনুল ইসলাম সরকার ও আমেনা কোহিনুর।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন বাংলানিউজকে জানান, ২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে জেলার চারটি আসন থেকে ৪৫ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। জেলা পর্যায়ে যাচাই-বাছাই শেষে ১৯ জনের প্রার্থীতা বাতিল হওয়ায় নীলফামারীর চারটি আসনে ২৬ জন বৈধ প্রার্থী রয়েছেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফজলুল করিম বাংলানিউজকে জানান, বাতিল হওয়া বিক্ষুব্ধ প্রার্থীরা নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন। সেখানে প্রার্থীতা বাতিল হলে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারবেন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা জানান, তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপিল করবেন। এতেও না হলে উচ্চ আদালতে আশ্রয় নেবেন বলে জানান তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১৮
জিপি