নির্বাচন কমিশন একটি আধাবিচারিক সংস্থা। নির্বাচন কমিশনারদের মর্যাদাও হাইকোর্টের বিচারপতিদের সমান।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শুনানিতে আপিলকারীরা তাদের আইনজীবী নিয়ে আসতে পারবেন। সেখানে আদালতের বেঞ্চের মতো করেই তারা মুভ করবেন।
২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনে ৩০৬৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল। এর মধ্যে দলীয় মনোনয়নপত্র জমা পড়ে মোট ২ হাজার ৫৬৭টি ও স্বতন্ত্র ৪৯৮টি।
২ ডিসেম্বর ছিল মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের শেষ দিন। ওইদিন ২ হাজার ২৭৯টি মনোনয়নপত্র বৈধ ও ৭৮৬টি অবৈধ বলে ঘোষণা করেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এগুলোর মধ্যে-বিএনপির ১৪১টি, আ’লীগের ৩টি এবং জাতীয় পার্টির ৩৮টি মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে ৩৮৪টি।
বাতিল হওয়া প্রার্থীরাসহ সংক্ষুব্ধ যে কোনো ব্যক্তি বুধবার পর্যন্ত আপিল করতে পারবেন। ৬, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর আপিল শুনানি করে নিষ্পত্তি করবে কমিশন।
আগামী ৯ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। ১০ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ এবং ৩০ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৮
ইইউডি/এমজেএফ