সেখানে ‘ঠিকানা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন তিনি। তার পাঠক সংখ্যা বাঙালি কমিউনিটির মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে সদ্য বিএনপি ছেড়ে বিকল্পধারায় যোগদানকারী এম এম শাহীনের হলফনামা থেকে আরও জানা যায়, ১২.৮৩ বিঘা জমিতে কৃষিকাজ করে যৌথ আয়ে তার পরিবারের খরচ চালানো হয়। তবে টাকার পরিমাণ উল্লেখ করেননি তিনি। শাহীন বিভিন্ন সময়ে জার্মানে গিয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের কথা বলে এলেও হলফনামায় শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি উল্লেখ করেছেন। পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন, নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক ‘ঠিকানা’ পত্রিকার প্রকাশনা ও বিক্রি।
হলফনামা অনুযায়ী, এম এম শাহীনের কাছে নগদ টাকা রয়েছে চার লাখ পাঁচ হাজার ৩৫৪ টাকা। তার মোট অস্থাবর সম্পদের মূল্য ১৪ লাখ ৩১ হাজার ৫৪৪ টাকা। তার স্ত্রীর নামে আছে ৫০ তোলা স্বর্ণ, যার মূল্য ২০ লাখ টাকা। ২০০৮ এর হলফনামায় ৫০ তোলা স্বর্ণ তার নিজের নামে ছিল। আট লাখ টাকার একটি গাড়ি রয়েছে তার ওপর নির্ভরশীলের নামে। তবে সে কে তা উল্লেখ করেননি তিনি। স্থাবর সম্পদ হিসেবে দেখিয়েছেন এক কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা জমি বিক্রির বায়না থেকে এসেছে বলে উল্লেখ করেছেন। এর পাশাপাশি যৌথ মালিকানায় এক কোটি ১০ লাখ টাকা উল্লেখ করেছেন।
এ বিষয়ে এম এম শাহীন বাংলানিউজকে বলেন, আমার হলফনামায় যা উল্লেখ করা হয়েছে তাই সত্য। এখানে সন্দেহের কিছু নেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৮
এসআই