এছাড়াও একজন প্রার্থীর বিষয়ে দুইটি আপিল আবেদন করা হলেও অনুপস্থিত থাকায় শুনানি হয়নি।
নির্বাচন ভবনের ১১ তলায় স্থাপিত এজলাসে বৃহস্পতিবার (৬ ডিসেম্বর) শুনানি চলছে।
প্রথমদিনে দুপুরের বিরতির আগে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি প্রার্থী মোর্শেদ মিল্টন, ঢাকা-২০ আসনে ধামরাই উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. তমিজ উদ্দিন, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে তৈয়ব আলি, পটুয়াখালী-৩ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গোলাম মাওলা রনি, ঝিনাইদহ-২ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মজিদ, ঢাকা-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী খন্দকার আবু আশফাক, জামালপুর-৪ আসনে ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম, পটুয়াখালী-৩ আসনে মোহম্মদ শাহজাহান, পটুয়াখালী-১ আসনে মো. সুমন সন্যামত, মাদারীপুর-১ আসনে জহিরুল ইসলাম মিন্টু, সিলেট-৩ আসনে আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী, জয়পুরহাট-১ আসনে ফজলুর রহমান, পাবনা-৩ আসনে হাসাদুল ইসলাম, মানিকগঞ্জ-২ আসনে আবিদুর রহমান খান, নাটোর-১ আসনে বীরেন্দ্রনাথ সাহা, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আয়নাল হক, গাজীপুর-২ আসনে মাহবুব আলম, গাজীপুর-২ আসনে জয়নাল আবেদীন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে জেসমিন নূর বেবী, রংপুর-৪ আসনে মোস্তফা সেলিম, খুলনা-৬ আসনে এসএম শফিকুল আলম, হবিগঞ্জ-২ আসনে মো. জাকির হোসেন, হবিগঞ্জ-১ আসনে জুবায়ের আহমেদ, ময়মনসিংহ-৭ আসনে জয়নাল আবেদীন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আবদুল্লাহ আল হেলাল, ময়মনসিংহ-২ মো. আবু বকর সিদ্দিক, শেরপুর-২ আসনে এ কে এম মুখলেছুর রহমান রিপন, হবিগঞ্জ-৪ আসনে মাওলানা মোহাম্মদ সোলায়মান খান রাব্বানী, নাটোর-৪ আসনে আলাউদ্দিন মৃধা, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মো. ইউনুছ আলী, বরিশাল-২ আসনে আনিচুজ্জামান, ঢাকা-৫ আসনে সেলিম ভূঁইয়া, কুমিল্লা-৩ আসনে এ কে এম মুজিবুল হক, মানিকগঞ্জ-১ মো. তোজাম্মেল হক, সিলেট-৫ ফয়জুল মনির চৌধুরী, ময়মনসিংহ-৩ আসনে আহম্মদ তাইবুর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ আসনে আব্দুল মান্নান, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে সৈয়দ আনোয়ার আহম্মদ লিটন, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে মো. মামুনুর রশিদ, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-২ আসনে আবু আসিফ, ঢাকা-১৪ আসনে মো. জাকির হোসেন, পঞ্চগড়-২ আসনে মো. ফরহাদ হোসেন, মানিকগঞ্জ-৩ আসনে মো. আতাউর রহমান, ময়মনসিংহ-৮ আসনে এম এ বাশার, ঢাকা-১৪ আসনে সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে আব্দুল খালেক, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মো. মাহফুজার রহমান, চট্টগ্রাম-১ আসনে নূরুল আমিন, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মুখলেসুর রহমান, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে মো. মাহবুব আলম, কুমিল্লা-৫ মো. ইউনুছ, চাঁদপুর-৫ মো. নেয়ামুল বশির, বরিশাল-২ আসনে মোয়াজ্জেম হোসেন, চট্টগ্রাম-৩ আসনে মোস্তফা কামাল পাশা ও ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মো. আশরাফ উদ্দিন।
অন্যদিকে যাদের আপিল খারিজ হয়েছে তারা হলেন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে নবাব মো. শামসুল হুদা, খাগড়াছড়ি আসনে আব্দুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া, ঝিনাইদহ-১ আসনে আবদুল ওহাব, সাতক্ষীরা-২ আসনে আফসার আলি, মাদারীপুর-৩ আসনে মো. আবদুল খালেক, দিনাজপুর-২ মোকারম হোসেন, দিনাজপুর-৩ সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, দিনাজপুর-১ আসনে মো. পারভেজ হোসেন, ঠাকুরগাঁও-৩ এস এম খলিলুর রহমান, ফেনী-১ মিজানুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে ড. মিজানুল হক, ময়মনসিংহ-৪ আসনে আবু সাইদ মহিউদ্দিন, নেত্রকোনা-১ মো. নজরুল ইসলাম, পঞ্চগড়-১ মো. তৌহিদুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-২ মো. এমদাদুল হক, খুলনা-২ এস এম এরশাদুজ্জামান, ঢাকা-১ মো. আইয়ুব খান, বগুড়া-৩ মো. আব্দুল মুহিত, বগুড়া-৬ এ কে এম মাহবুবুর রহমান, রাঙামাটির অমর কুমার দে, বগুড়া-৪ আশরাফুল হোসেন আলম, ঢাকা-১৪ সাইফুদ্দিন আহমেদ, সাতক্ষীরা-১ এস এম মুজিবর রহমান, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৩ মো. বশির উল্লাহ, নওগাঁ-৪ মো. আফজাল হোসেন, মৌলভীবাজার-২ মহিবুল কাদির চৌধুরী, ফেনী-৩ হাসান আহমদ, ময়মনসিংহ-১০ মো. হাবিবুল্লাহ, জামালপুর-৪ মোহা. মামুনুর রশিদ, বগুড়া-২ আব্দুল কাশেম, নীলফামারী-৪ মো. আমজাদ হোসেন, নীলফামারী-৩ মো. ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী, নীলফামারী-৪ আসনের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীর বিরুদ্ধে সোশ্যাল ইসলামী ব্যংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আখতার হোসেন, লক্ষ্মীপুর-২ আবুল ফয়েজ ভূঁইয়া, কুমিল্লা-১০ আবুল কালাম আজাদ, কুমিল্লা-২ মো. সারওয়ার হোসেন, কুমিল্লা-৪ মাহবুবুল আলম, নোয়াখালী-৩ এইচ আর এম সাইফুল ইসলাম ও ফেনী-১ আসনে মো. নূর আহমদ মজুমদার।
এছাড়া স্থগিত রয়েছে ঝিনাইদহ-৩ আসনে মো. কামরুজ্জামান স্বাধীন ও চট্টগ্রাম-৫ আসনের মির মোহাম্মদ নাছিরের আপিল এবং অনুপস্থিত ছিলেন নেত্রকোনা-১ আসনের শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য নির্বাচন কমিশনাররা শুনানি করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৬, ২০১৮
ইইউডি/আরআর