আর বাদ পড়লেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার, বিএনপি নেতা জেডএম জাহিদ হোসেন, জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব রুহুল আমীন হাওলাদারসহ ৬৫ জন।
দ্বিতীয় দিনে ১৫০ জনের আপিল শুনানি করে এমন রায় দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন।
এদিনের শুনানিতে ৭৮ জনের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দেন নির্বাচন কমিশন। ৬৫ জনের আপিল আবেদন নামঞ্জুর করেন। আর পেন্ডিং রয়েছে ৭টি আবেদন।
গত ২ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে ২ হাজার ২৭৯টি মনোনয়নপত্র বৈধ ও ৭৮৬টি অবৈধ বলে ঘোষণা করেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এগুলোর মধ্যে বিএনপির ১৪১টি, আ’লীগের ৩টি এবং জাতীয় পার্টির ৩৮টি মনোনয়নপত্রও বাতিল হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে ৩৮৪টি।
৩৯টি দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলে এবার ৩০৬৫টি মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিল। এর মধ্যে দলীয় মনোনয়নপত্র জমা পড়ে মোট ২ হাজার ৫৬৭টি ও স্বতন্ত্র ৪৯৮টি।
তিনদিনের আপিল শুনানি শেষ হবে ৮ ডিসেম্বর (শনিবার)। ৯ ডিসেম্বর (রোববার) প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়। ১০ ডিসেম্বর (সোমবার) প্রতীক বরাদ্দ। আর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৩০ ডিসেম্বর (রোববার)।
এর আগে বৃহস্পতিবার (০৬ ডিসেম্বর) প্রথমদিনের শুনানিতে ৮০ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছিলেন। এরমধ্যে বিএনপির ছিল ৩৮ জন। আবেদন নামঞ্জুর হয়েছিল ৭৬টি আর পেন্ডিং ছিল ৪টি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৮
ইইউডি/জেডএস