রেকর্ড গড়তে প্রয়োজন ছিল ৬ গোলের। কী আশ্চর্য! ফাইনালেই হয়ে গেল ৬ গোল।
রেকর্ডের কমতি ছিল না এবারের আসরে। লিওনেল মেসি যেমন প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে দ্বিতীয়বার পেলেন গোল্ডেন বলের পুরস্কার। একইসঙ্গে ২৬ ম্যাচ খেলে বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার কীর্তিও গড়েছেন তিনি।
অন্যদিকে দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপ ফাইনালের মঞ্চে হ্যাটট্রিক করেছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। ১৯৬৬ বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক করে ইংল্যান্ডকে জিতিয়েছিলেন জেফ হার্স্ট। কিন্তু এমবাপ্পে পারেননি। ভলি থেকে করা তার দ্বিতীয় গোলটির গতি ছিল ঘণ্টায় ১২৩.৩৪ কিলোমিটার। আসরের সবচেয়ে ‘শক্তিশালী’ শট ছিল সেটি।
এবারের বিশ্বকাপ মাঠে বসে উপভোগ করেছেন ৩৪ লাখ দর্শক। ম্যাচ প্রতি তাদের উপস্থিতি ছিল ৯৬.৩%। বিশ্বকাপ দেখতে কাতারে সবচেয়ে বেশি সমর্থক এসেছেন সৌদি আরব, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও মেক্সিকো থেকে।
এ প্রসঙ্গে ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেন, ‘ইতিহাসে প্রথম প্রতিটি মহাদেশ থেকে কোনো না কোনো দল বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে পৌঁছেছে। যার প্রতিযোগিতার মাত্রা অবিশ্বাস্যভাবে বেড়েছে । সুতরাং আমরা দেখছি ফুটবল সত্যিকার অর্থেই বিশ্বব্যাপী হয়ে উঠছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০২২
এএইচএস