বুধবার (১৯ জুলাই) সকালে রাজধানী ব্যাংককের বিচারিক আদালতে রায় ঘোষণা শুরু হয়। বিকেলের মধ্যেই তাদের দণ্ড ঘোষণা করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
রোহিঙ্গাসহ অভিবাসী ও শরণার্থী মানবপাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে থাই সেনাবাহিনীর একজন শীর্ষ জেনারেল, পুলিশ অফিসার ও রাজনীতিকসহ এই শতাধিক আসামির বিরুদ্ধে ২০১৫ সালে বিচার শুরু হয়।
সেসময় থাইল্যান্ড ও মায়ানমার সীমান্তে অভিবাসী ও শরণার্থীসহ অনেক মানুষের গণকবর পাওয়ার পর মানবপাচারে নজর না দেওয়ায় থাই সরকারের বিরুদ্ধে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়। তখন তদন্তের ভিত্তিতে এই আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
মনে করা হয়, মানবপাচারকারী চক্রটি রোহিঙ্গাসহ এ অঞ্চলের শরণার্থী ও অভিবাসীদের মালয়েশিয়ায় উন্নত জীবনের প্রলোভন দেখিয়ে সাগরপথে রওয়ানা করে। এরপর তাদের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করে। মুক্তিপণ আদায়ে ব্যর্থ হলে সেই হতভাগ্যদের মেরে ওই গণকবরে চাপা দিয়ে দেয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৭
এইচএ/