নির্দেশনায় তিনি বলেছেন, বিভিন্ন কূটনৈতিক মিশনে থাকা ৭৫৫ জন কর্মকর্তাকে অবশ্যই রাশিয়া ছাড়তে হবে।
গত শুক্রবারই (২৮ জুলাই) এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা এসেছে।
এতে করে কূটনীতিকের সংখ্যা কমে ওয়াশিংটনে রাশিয়ার দূতাবাসের সংখ্যার সমান হতে যাচ্ছে।
এমন বড় সংখ্যক কূটনীতিক বহিষ্কারের নির্দেশনা আধুনিক ইতিহাসে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।
মার্কিন প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়েছে, এমন ঘটনা দুঃখজনক ও আইনে অযৌক্তিক। যা একেবারেই ঠিক হচ্ছে না। এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সে অনুযায়ী তারা পরবর্তী ধাপে যাবেন।
বৃহস্পতিবার নিষেধাজ্ঞার বিলটি ৯৮-২ ভোটে পাস হয়। নিয়মানুযায়ী এখন এটি প্রেসিডেন্টের অনুমোদনের জন্য তার দফতরে যাবে। তিনি চাইলে বিলে ভেটো দিতে পারেন। তবে রিপাবলিকান এবং ডেমোক্রেট উভয় দলের সিনেটরদের প্রায় সর্বসম্মতভাবে নেওয়া এ সিদ্ধান্তে ভেটো দেওয়া ট্রাম্পের জন্য কঠিন হবে। বিলে ইরান এবং উত্তর কোরিয়ার ওপরও নতুন নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব করা হয়েছে।
কোনো কোনো বিশ্লেষক বলছেন, ট্রাম্প যদি রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিরোধিতা করেন তবে তিনি ‘ক্রেমলিনপন্থী’ বলে সন্দেহ জোরালো হবে! এক্ষেত্রে পরিস্থিতির মোড় কোন দিকে যায় সেটিই দেখার বিষয়।
মস্কোতে মার্কিন সম্পত্তি জব্দ, কূটনীতিক কমানোরও নির্দেশ
রাশিয়ায় নতুন অবরোধে সম্মত যুক্তরাষ্ট্র সিনেট
বাংলাদেশ সময়: ০৯০১ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৭
আইএ