স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার ভাষণের পর মন্ত্রিসভায় রদবদলের বিষয়ে সরাসরি মন্তব্য দিতে পারেন বলে, খবরে এমনটাই উঠে এসেছে।
রদবদল নিয়ে মোদি ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের মধ্যে আলোচনার পর থেকেই এই সম্ভাবনা জোরালো হয়েছে।
মনোহর পরিকর গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর এখন প্রতিরক্ষায়ে কোনো পূর্ণ মন্ত্রী নেই। বেঙ্কাইয়া নাইডুর পদত্যাগের পর তথ্য-সম্প্রচারের অতিরিক্ত ভার সামলাচ্ছেন স্মৃতি ইরানি।
পরিবেশমন্ত্রী অনিল মাধব দাভের মৃত্যুতে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ও ফাঁকা।
এছাড়া নতুন শরিক জেডি (ইউ) কেও থেকে নেতা সংযুক্ত হতে পারেন মন্ত্রিসভায়। দক্ষিণে তামিলনাড়ুতে এডিএমকে'র যুযুধান দুই গোষ্ঠীকে মিলিয়ে দেওয়ার পরে তারাও শরিক হবে এনডিএতে। ফলে মন্ত্রিসভায় তাদের দল থেকেও আসতে পারে নতুন মুখ। যদিও এডিএমকে'র ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, দুই গোষ্ঠীকে আগে এক হতে হবে। তার পরেই এনডিএতে সামিল সম্ভব।
বিজেপির এক নেতা জানান, নীতি আয়োগ থেকে অরবিন্দ পানাগড়িয়ার পদত্যাগের পর মন্ত্রিসভা বদলের প্রেক্ষাপট তৈরি হয়ে গেছে। এছাড়া কয়েকজন মন্ত্রীর কাজ নিয়ে অসন্তুষ্ট মোদি। তাদের সরানো হতে পারে। সব মিলিয়ে সার্বিক একটা পরিবর্তন জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। নতুন কয়েকটি মুখও এতে যুক্ত হতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৩৩ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০১৭
আইএ