নতুন এ নিষেধাজ্ঞার ফলে খনিজ ও সামুদ্রিক খাদ্য রপ্তানি করতে পারবে না উত্তর কোরিয়া। এতে দেশটির আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে এক বিলিয়ন ডলার।
২০০৬ সালে প্রথম পরমাণু অস্ত্রের মহড়া চালানোর পর এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো উত্তর কোরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলো।
জুলাই মাসে দুটি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের মহড়া চালায় দেশটি। পরীক্ষার পর এর প্রধান নেতা কিম জং উন বলেন, পৃথিবীর যেকোন নিশানায় হামলা চালাতে সক্ষম উত্তর কোরিয়া। ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার পরই নড়েচড়ে বসে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদেশগুলো। জাতিসংঘে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তৎক্ষণাৎ চাপ প্রয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্র।
নিষেধাজ্ঞার প্রশংসা করে জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত নিকি হেলি বলেন, উত্তর কোরিয়ার শাসকের বিরুদ্ধে এককভাবে এ যাবৎকালের সবচাইতে বড় অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১২৪ ঘণ্টা, আগস্ট ০৫, ২০১৭
জিওয়াই/আরআর