বুধবার (৩০ আগস্ট) তৃতীয় চায়না (আন্তর্জাতিক) কর্মাশিয়াল অ্যারোস্পেস ফোরামে এ ধরনের একটি ঘোষণা দিয়েছে অ্যারোস্পেস সায়েন্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি করপোরেশন (সিএএসআইসি)।
হাইপারফ্লাইট’র এ গতি হবে চীনের ঐতিহ্যবাহী ‘বুলেট ট্রেন’র তুলনায় দশগুণ, আর যাত্রীবাহী প্লেনের তুলনায় পাঁচগুণ বেশি।
ফোরামের সূত্রের বরাতে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম জানায়, তিনটি ধাপে কোম্পানিটি হাইপারফ্লাইটের এ প্রোগ্রামের কাজ সমাপ্ত করবে। প্রথম ধাপে আঞ্চলিক ইন্টার-সিটি নেটওয়ার্ক স্থাপনের মাধ্যমে ঘণ্টায় এক হাজার কি.মি গতি নিয়ে পরীক্ষা চালাবে। দ্বিতীয় ধাপে জাতীয় পর্যায়ে ঘণ্টায় দুই হাজার কি.মি এবং সবশেষ ধাপে আন্তর্জাতিক নেটওর্য়াকের মাধ্যমে ঘণ্টায় চার হাজার কি.মি গতিবেগের ফ্লাইট চালু করবে, যা দেশটির (চীন) বলয়ে থাকা দেশগুলোকে সংযুক্ত করবে।
প্রজেক্টের পরিচালক মাও কাই এ বিষয়ে বলেন, প্রজেক্টটি নিয়ে কাজ করতে চীন ও বাইরের অন্তত ২০টি গবেষণা ইনস্টিটউটকে নিয়ে একটি টিম তৈরি করা হয়েছে।
তবে ঠিক কবে নাগাদ এ প্রজেক্ট বাস্তবে রূপ নেবে সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানা যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ৩০, ২০১৭
জেডএস