শনিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার মাসুমপুর গ্রামের কাউসার হোসেনের মেয়ে শান্তা। পরিবার নিয়ে ডেমরার হাজীনগর ইমরান হোসেনের ছয়তলা বাড়ির চতুর্থতলায় ভাড়া থাকতেন। স্বামী আবুল কালাম আজাদ একটি কোম্পানিতে চাকরি করেন।
আজাদ জানান, সকালে মেয়েকে খাবার খাওয়ানো নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তিনি অফিসে চলে যান। পরে দুপুরে শান্তা তাকে ফোন দিয়ে জানান ফাঁসি দিচ্ছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি বাসায় এসে দেখেন রুমের দরজা বন্ধ। এরপর দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় দেখতে পান শান্তাকে। এ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতাল ও পরে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল খান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০২০
এজেডএস/আরবি/