জানা যায়, দেশের একমাত্র চর্তুদেশীয় স্থলবন্দর বাংলাবান্ধা ও পঞ্চগড় জেলা শহরের সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম পঞ্চগড় করতোয়া সেতু। সেতুর এমন বেহাল দশায় নেই তেমন কোনো ব্যবস্থা।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, করতোয়া সেতুর বিভিন্ন জয়েন্ট পয়েন্টে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ। যা প্রায় ঝুঁকি নিয়ে ঠেক লাগানো রয়েছে। এদিকে সেতুর উপর দিয়ে অভার লোড নিয়ে চলাচল করছে বন্দরসহ শহরের বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক।
সড়ক ও জনপদের কর্মকর্তারা জানান, সেতুটিতে তেমন কোনো ঝুঁকি নেই। সাধারণত সেতুটিতে কিছু গ্যাপ থাকায় এই বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে। যাতে কোনো যানবাহন সহজেই চলাচল করতে পারে।
পঞ্চগড় সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জহুরুল ইসলাস বাংলানিউজকে জানান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ইঞ্জিনিয়ারের সহযোগিতায় এবং একটি ডিজাইনের মাধ্যমে করতোয়া সেতুটির নতুন ওয়ারিং কোষসহ বিভিন্ন কাজ করা হয়েছে। বর্তমানে আমাদের কাজ চলমান রয়েছে। কিছু সরঞ্জাম না থাকায় আমরা দুর্ঘটনা এড়াতে বাঁশ ব্যবহার করেছি। যেন কোনো যানবাহন ঝাঁকি খেয়ে পড়ে না যায়। ইতোমধ্যে আমাদের সরঞ্জাম চলে এসেছে। আশা করছি দুই সপ্তাহের মধ্যে সেতুটির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০২০
এনটি