মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আলোচনায় অংশ নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি একথা বলেন।
টিপু মুনশি সংসদে পেঁয়াজ সংকটের কারণ ব্যাখা দিয়ে বলেন, প্রতিবছর আমাদের পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে ২৫-২৬ লাখ মেট্রিক টন।
২০১৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর হঠাৎ ভারত সরকার পেয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। পরে মিয়ানমার থেকে চাহিদার ১৫ শতাংশ এবং বাকি পেঁয়াজ তুরস্ক, মিশর থেকে আমদানি করা হয়। কিন্তু তা আসতেও তো প্রায় ৫০ দিন লেগে যায়। প্রতিদিন দেশের চাহিদা ৬ হাজার মেট্রিক টন হলেও সরবরাহ ছিল মাত্র দেড় হাজার মেট্রিক টন। ফলে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা শন্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আমরা আন্তর্জাতিকভাবে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে সমর্থ হয়েছি। সমস্যা সমাধানে কূটনৈতিক অবস্থান আমাদের খুবই ভালো। অদূর ভবিষ্যতে আপনারা ভালো খবর পাবেন।
এসময় তিনি জনগণের ট্যাক্সের টাকা লুটপাট রোধে অসৎ উপায়ে উপার্জিত ও কালো টাকা সংকোচনের অভিযান আরো জোরদার করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, আমরা বর্তমানে অর্থনৈতিক কূটনীতির ওপর জোর দিয়েছি। যাতে আমাদের বিনিয়োগ বাড়ে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩০ ঘণ্টা, ফেব্রয়ারি ১১, ২০২০
এসই/এএ