সাদিকুল ইসলাম টুটুল বাংলানিউজকে বলেন, ২০১৯ সালের প্রথম দিকে যশোরের গদখালী থেকে ফুলের চারা নিয়ে জমিতে ফুল চাষ শুরু করি। বর্তমানে আমার বাগানে গোলাপ, রজনীগন্ধা, গাঁদা, গাল্ডিওলাক্সাসহ বিভিন্ন ধরনের ফুল রয়েছে।
তিনি বলেন, বসন্ত উৎসব, ভালোবাসা দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে সামনে রেখে ফুলের চাহিদা তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ফুল বিক্রি বেড়েছে কয়েকগুন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও রাজশাহী জেলার ফুল ব্যবসায়ীরা আমার বাগান থেকে ফুল কিনে নিয়ে যাচ্ছে। এ বছর কয়েক লাখ টাকার ফুল বিক্রি হবে বলে আশা করছি। ফুল চাষ করে নিজে সাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি গ্রামের কয়েকজন বেকারের কর্মসংস্থান হয়েছে এখানে।
গোমস্তাপুর উপজেলা কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা গানিউল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, এ উপজেলায় প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে ফুল চাষ করায় তাকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, এলাকায় ফুল চাষ বৃদ্ধি করার জন্য কৃষকদের উৎসাহিত করা হচ্ছে। ফুল চাষ বৃদ্ধি হলে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার পাশাপাশি বেকার সমস্যা দূর হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২০
এনটি