বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক একেএম ফজলুল হক আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। পরে রায়হানকে কারাগারে পাঠানো হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট নরেশ মুখার্জী বাংলানিউজকে জানান, প্রায় দুই বছর আগে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার কুপতলা গ্রামে ওই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
নরেশ মুখার্জী বলেন, প্রতিদিনের মতো ২০১৮ সালের ২৭ জুন সকালে ওই স্কুলছাত্রীর বাবা রিকশা নিয়ে বাইরে যায়। আর তার মা পাশের একটি চাতালে কাজে যায়। নিজের ঘরে একা খেলছিলো ওই ছাত্রী। ওই দিন বেলা ১১টার দিকে রায়হান ওই ছাত্রীকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করে। এরপর ওই ছাত্রীর চিৎকারে প্রতিবেশিরা এগিয়ে এলে রায়হান পালিয়ে যায়। ওই ঘটনায় ধর্ষিত স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে সারিয়াকান্দি থানায় রায়হানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। প্রায় ৩ মাস তদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৮ সালের ২ সেপ্টেম্বর একমাত্র আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২০
কেইউএ/ওএইচ/